স্বামীর বয়স ৮০। স্ত্রীর ৭৬। দাম্পত্য জীবনে বেশ কয়েকটি যুগ একসঙ্গে কাটিয়ে ফেলেছেন তাঁরা। অথচ বিবাহিত জীবনের কার্যত শেষ সীমায় দাঁড়িয়ে সম্পর্কচ্ছেদে মরিয়া দু’জনে। অশান্তি এতটাই ঘোরালো যে, পরিবার আদালতে দরজা ছুঁয়ে এবার এলাহাবাদ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তাঁরা।
শান্তিতেই মিটল জম্মু ও কাশ্মীরের বিধানসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ। বুধবার সকাল থেকেই বুথের বুথে ছিল ভোটারদের দীর্ঘলাইন। মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক জানিয়েছেন, প্রাথমিক হিসেবে দ্বিতীয় দফায় ভোটের হার ৫৬.৫০ শতাংশ।
১০ বছর পর বিধানসভা নির্বাচন হচ্ছে জম্মু ও কাশ্মীরে। বুধবার ছিল দ্বিতীয় দফার ভোট। রাজনৈতিক ও কূটনৈতিকভাবে অত্যন্ত সংবেদনশীল এই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে নির্বাচন ঘিরে আগ্রহ তুঙ্গে।
শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
সোনিপত: কংগ্রেস ভুল করেও হরিয়ানায় ক্ষমতায় এলে নিজেদের মধ্যে লড়াই করে গোটা রাজ্যকে ধ্বংস করে ফেলবে। রাজ্যের স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নও প্রশ্নের মুখে পড়বে। বিধানসভা নির্বাচনের প্রচারে সোনিপতে এভাবেই কংগ্রেসের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বুধবার গোহানায় জনসভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী দাবি করেন, কংগ্রেস সংরক্ষণের বিরোধী। বিদ্বেষ রয়েছে তাদের ডিএনএতেই।
মোদি এদিন জানান, কংগ্রেস সরকার অস্থিরতার জন্য পরিচিত। তাঁর বক্তব্য, ‘গত কয়েক বছরে যেখানে যেখানে কংগ্রেস সরকার গঠন করেছে, সেখানেই মুখ্যমন্ত্রী ও মন্ত্রীরা দ্বন্দ্বে জড়িয়েছেন। মানুষের সমস্যা ও যন্ত্রণা নিয়ে তাঁদের কোনও চিন্তাই নেই।’ এই প্রসঙ্গে কর্ণাটকের উদাহরণ টানেন মোদি। তিনি বলেন, ‘কর্ণাটকে মুখ্যমন্ত্রী ও উপ মুখ্যমন্ত্রী নিজেদের মধ্যে লড়াই করছেন। তেলেঙ্গানা ও হিমাচল প্রদেশেও একই গল্প। প্রধানমন্ত্রী তাঁর সাম্প্রতিক মার্কিন সফরের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, ‘আমি ওদের ভারতীয় তরুণদের মেধা সম্পর্কে বলেছি।’ বিজেপি সরকারের আমলে হরিয়ানা শিল্প ও কৃষিতে দেশের অন্যতম সেরা রাজ্যে পরিণত হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। বিজেপির আমলেই দেশে দলিত ও পিছিয়ে থাকা জনজাতিদের উন্নয়ন হয়েছে বলেও দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী। ছবি: পিটিআই
মোদি এদিন জানান, কংগ্রেস সরকার অস্থিরতার জন্য পরিচিত। তাঁর বক্তব্য, ‘গত কয়েক বছরে যেখানে যেখানে কংগ্রেস সরকার গঠন করেছে, সেখানেই মুখ্যমন্ত্রী ও মন্ত্রীরা দ্বন্দ্বে জড়িয়েছেন। মানুষের সমস্যা ও যন্ত্রণা নিয়ে তাঁদের কোনও চিন্তাই নেই।’ এই প্রসঙ্গে কর্ণাটকের উদাহরণ টানেন মোদি। তিনি বলেন, ‘কর্ণাটকে মুখ্যমন্ত্রী ও উপ মুখ্যমন্ত্রী নিজেদের মধ্যে লড়াই করছেন। তেলেঙ্গানা ও হিমাচল প্রদেশেও একই গল্প। প্রধানমন্ত্রী তাঁর সাম্প্রতিক মার্কিন সফরের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, ‘আমি ওদের ভারতীয় তরুণদের মেধা সম্পর্কে বলেছি।’ বিজেপি সরকারের আমলে হরিয়ানা শিল্প ও কৃষিতে দেশের অন্যতম সেরা রাজ্যে পরিণত হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। বিজেপির আমলেই দেশে দলিত ও পিছিয়ে থাকা জনজাতিদের উন্নয়ন হয়েছে বলেও দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী। ছবি: পিটিআই
