শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
গান্ধেরবালের একটি বুথের ভোট দিতে এসেছিলেন আব্দুল কাদির ভাট। ষাটোর্ধ্ব ওই ভোটার বললেন, ‘১০ বছর আগে শেষবার বিধানসভা ভোট হয়েছিল। দীর্ঘসময় এখানে কোনও স্থানীয় সরকার নেই। আমাদের কথা শোনার, সমস্যা সমাধানের কোনও লোক নেই। এই পরিস্থিতি অবসানের লক্ষ্যেই আমজনতা ভোট দিতে বেরিয়েছেন।’ জানা গিয়েছে, গান্ধেরবাল জেলায় লার, কঙ্গন সহ অন্যান্য বুথেও ভালো ভোট পড়েছে। স্থানীয় সরকারের পাশাপাশি স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কর্মসংস্থানকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছেন ভোটাররা। রউফ আহমেদ নামে আর এক ভোটারের কথায়, ‘আমরা উন্নয়ন চাই। স্থানীয় সরকার গঠন হলেই একমাত্র তা সম্ভব।’ এদিন বদগাঁওয়েও ভোটারদের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। তাঁদের সিংহভাগের দাবি কর্মসংস্থান। বীরওয়ার এক ভোটার ফারুক আহমেদ জানিয়েছেন, বিগত কয়েক বছর ধরে জম্মু ও কাশ্মীরে বেকারত্বের হার আকাশ ছুঁয়েছে। রুটি-রুজির সংস্থান করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে ছেলে-মেয়েরা। সরকারি ক্ষেত্রেও তেমন নিয়োগ নেই। স্থানীয় সরকার গঠন হলেই এধরনের সমস্যার সমাধান হবে বলে আমরা আশাবাদী।
এদিন সকাল সাতটা নাগাদ ভোটগ্রহণ শুরু হয়। দ্বিতীয় দফায় গান্ধেরবাল, শ্রীনগর, বদগাঁও, রিয়াসি, রাজৌরি ও পুঞ্চ জেলার ২৬টি আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্ধারণ হল ২৩৯ জন প্রার্থীর ভোট গণনা। শেষ হাসি কে হাসবেন, তা জানা যাবে ৮ অক্টোবর গণনার পরই।