শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
রাজনৈতিক তথ্যাভিজ্ঞ মহলের প্রশ্ন, বঙ্গ বিজেপিকে কোনও ‘বার্তা’ দিতেই কি পুজোর সময় বাংলাকে এড়িয়ে যেতে চাইছেন মোদি-শাহ? আপাতত এ প্রশ্ন ঘিরে বঙ্গ ব্রিগেডের অন্দরেও প্রবল চর্চা শুরু হয়েছে। প্রসঙ্গত, সংসদে অধিবেশন চলাকালীন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র
মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন বঙ্গ বিজেপির লোকসভার এমপিরা। সেই বৈঠকেই প্রধানমন্ত্রীকে পুজোর সময় বাংলায় যাওয়ার আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন দলের সাংসদরা। এদিন দলীয় সূত্রে খবর, চলতি বছরে সেই সম্ভাবনা একেবারেই ক্ষীণ।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উৎসবে ফেরার বার্তা নিয়ে বিজেপি কম কটাক্ষ করেনি। যদিও সল্টলেকে বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে গেরুয়া শিবির যে পুজো করছে, তা এবারেও নিয়ম মেনেই হচ্ছে বলে এখনও পর্যন্ত খবর। পাশাপাশি, শহরের বেশ কয়েকটি পুজোতে রাজ্য বিজেপির শীর্ষ নেতাদের একাংশ প্রত্যক্ষভাবে জড়িত। সেগুলির প্রায় প্রতিটিতেই ‘উৎসব’ হবে নিয়মমতোই। এর কোনও একটির উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রীকে চাইছিলেন বঙ্গ বিজেপির নেতারা। অমিত শাহের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক বিজেপির এক নেতা বলেন, ‘এখনও পর্যন্ত কিছুই চূড়ান্ত হয়নি ঠিকই। তবে পুজোর তো আর বিশেষ দেরি নেই। প্রধানমন্ত্রীর মুভমেন্ট থাকলে কিছু আভাস এতদিনে পাওয়া যেত। দেখা যাক শেষমেশ কী হয়।’