শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
এই ই-মেলে বলা হয়েছে, গত ১৮ তারিখ হওয়া বৈঠক এবং ১৯ তারিখে পাঠানো ই-মেলেও এই ৭ দফা দাবির উল্লেখ করা হয়েছিল। কিন্তু রাজ্য সরকার সেই দাবিগুলির বেশিরভাগটাই এখনও পর্যন্ত পূরণ করেনি বলে দাবি করেছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। যে সাতটি দাবির কথা জুনিয়র চিকিৎসকরা উল্লেখ করেছেন, সেগুলি হল-
১. সরকারি হাসপাতালে ‘থ্রেট কালচার’-এর সঙ্গে জড়িত অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য কেন্দ্রীয় স্তরে একটি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করতে হবে।
২. মেডিক্যাল কলেজগুলিতে ছাত্রভোট করিয়ে ছাত্র প্রতিনিধি বেছে নিতে হবে, রেসিডেন্ট ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন এবং ছাত্র সংসদ গঠন করতে হবে।
৩. প্রতিটি মেডিক্যাল কলেজে স্নাতক পড়ুয়া এবং আবাসিক ডাক্তারদের নিয়ে একটি অভ্যন্তরীণ তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে।
৪. থ্রেট কালচারে মদত দেওয়া এবং স্বাস্থ্য প্রশাসনের সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ থাকলে সেই সদস্যদের বিরুদ্ধে ৭ দিনের মধ্যে পদক্ষেপ করতে হবে।
৫. সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে সব মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে টাস্ক ফোর্স গঠন করতে হবে। এই টাস্ক ফোর্সের সদস্য হিসেবে রাখতে হবে জুনিয়র চিকিৎসক, সিনিয়র চিকিৎসক, নার্সিং এবং অন্য স্বাস্থ্যকর্মীদেরও।
৬. অভ্যন্তরীণ কমিটি, রোগী কল্যাণ সমিতি, কলেজ কাউন্সিল, র্যাগিং প্রতিরোধ কমিটিকে পরবর্তী ৭টি কর্মদিবসের মধ্যে সক্রিয় করে তুলতে হবে। পাশাপাশি, এই কমিটিগুলিতেও জুনিয়র ডাক্তার, সিনিয়র ডাক্তার, নার্স এবং অন্য স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রতিনিধি রাখতে হবে।
৭. স্বাস্থ্য পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত সকল কর্মীদের বদলির ক্ষেত্রে স্বচ্ছ্বতা আনতে হবে।