শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন বিকেল সাড়ে ৫টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে। তখন ঘরেই ছিল প্রসেনজিৎ, তার স্ত্রী মৈত্রী বারুই ও পাঁচ বছরের বাচ্চা। সেই সময় বাথরুম থেকে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে এসে স্ত্রীকে দেখাচ্ছিল প্রসেনজিৎ। তখনই আচমকা গুলি ছুটে যায় বলে অভিযোগ। মৈত্রীর গলায় গুলি লাগে। মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। প্রত্যক্ষদর্শী মৃতার শ্বশুর পরিমল বারুই বলেন, আমরা তখন খাচ্ছিলাম। ছেলে বাথরুম থেকে হাতে করে কী যেন নিয়ে ঘরে ঢোকে। ছেলে, বউমা ও নাতি ঘরেই ছিল। খানিক বাদে পটকা ফাটার মতো একটা শব্দ পাই। আমরা ছুটে গিয়ে দেখি, বউমার গলা দিয়ে রক্ত ঝরছে। আমরা দ্রুত মৈত্রীকে হাসপাতালে নিয়ে যাই। কিন্তু, বাঁচানো যায়নি।
ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। অভিযুক্তকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। আগ্নেয়াস্ত্র দেখাতে গিয়ে অসতর্কতার কারণে গুলি ছুটে গিয়েছে, নাকি পুরো ঘটনাই পরিকল্পিত, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অভিযুক্ত স্বামী ওই আগ্নেয়াস্ত্র কীভাবে পেয়েছিল, জেরা করে তা জানার চেষ্টা চলছে।