শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
চার্জশিটে ইডির দাবি, পঞ্চায়েতের কাজের জন্য টেন্ডারের গোটা প্রক্রিয়াটি নিয়ন্ত্রণ করতেন শাহজাহানের ভাই আলমগির। তাঁর কোম্পানিই কেবল টেন্ডারে অংশ নিত, অন্যদের ভয় দেখিয়ে খেদানো হতো। বাইরের কোনও কোম্পানি টেন্ডারে অংশ নিয়ে কোনোভাবে কাজের বরাত পেলে আলমগিরকে তারা কমিশন দিতে বাধ্য থাকত। চার্জশিটে পাঁচটি রিয়েল এস্টেট কোম্পানির সঙ্গে লেনদেনের উল্লেখ রয়েছে। তাতে ইডি জানিয়েছে, এরা শাহজাহানের ইটভাটা থেকে ইমারতি দ্রব্য ক্রয়ের দাবি করেছে। প্রতি সপ্তাহে ওই কোম্পানিতে মাল পাঠানোর দেখানো হয়েছে ভুয়ো ইনভয়েস। ওই কোম্পানির আয়কর রিটার্ন পরীক্ষা করেই এই সত্য উদ্ঘাটন করেছে ইডি।
চার্জশিটে কেন্দ্রীয় সংস্থার দাবি, লেনদেনের পরিমাণ বিপুল এবং তা করা হয়েছে স্রেফ কাগজে-কলমেই। আসলে, এই কোম্পানিগুলির মালিকদের কাছে শাহজাহান আগেই নগদ পাঠিয়ে দেন। এরপর সেই টাকা রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ীরা নিজেদের অ্যাকাউন্টে নিয়ে আসেন। ভুয়ো ইনভয়েস তৈরি করে তা আবার ফেরত যায় শাহজাহানের অ্যাকাউন্টে। ‘ভাই’ কালো টাকা সাদা করেছেন এভাবেই।