শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
খাদ্যশস্যের প্যাকেজিংয়ের জন্য ১০০ শতাংশ ক্ষেত্রে চটের বস্তা কেনার কথা কেন্দ্রের। চিনির প্যাকেজিংয়ে অন্তত ২০ শতাংশ ক্ষেত্রে সেই নিয়ম চালু আছে। সরকারের দাবি, প্রতিবছর তারা চটকলগুলি থেকে প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার বস্তা কেনে। এতে চার লক্ষ শ্রমিক এবং ৪০ লক্ষ কৃষক পরিবার উপকৃত হয়। নয়া পদ্ধতিতে বস্তার দাম স্থির হলে, তা এই বিপুল সংখ্যক মানুষকে আর্থিক সুরাহা দেবে, দাবি কেন্দ্রের। তবে দাম কতটা বাড়াবে কেন্দ্র, তা সরকারিভাবে জানানো হয়নি। শিল্প মহলের ধারণা, দাম বাড়তে পারে বস্তা পিছু ২ থেকে ২.৫ টাকা। কেন্দ্র দাবি করেছে, বিহার, অসম, ওড়িশা, তেলেঙ্গানা, মেঘালয়, ত্রিপুরা ও অন্ধ্রপ্রদেশের পাশাপাশি সবচেয়ে বেশি উপকৃত হবে পশ্চিমবঙ্গ। কারণ, এখানে ৮০টি জুটমিল কয়েক লক্ষ মানুষের রুটিরুজির জোগান দেয়।
প্রসঙ্গত, দেশে বছরে গড়ে ন’লক্ষ মেট্রিক টন পাটের বস্তা তৈরি হয়। বৃহস্পতিবার বারাকপুরের সাংসদ পার্থ ভৌমিক বলেন, চটকলগুলির দুর্দশা নিয়ে আমি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিজিরাজ সিংকে চিঠি দিয়েছিলাম। অবশেষে সুফল মিলতে চলেছে চটশিল্পে। কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তে বারাকপুর এলাকায় দেড় লক্ষ কর্মী উপকৃত হবেন বলে মনে করছি আমরা।