সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
শিল্পসংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে শনিবার জেলাশাসকদের সঙ্গে ভার্চুয়াল মাধ্যমে বৈঠক করেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। উপস্থিত ছিলেন শিল্প, ক্ষুদ্র শিল্প এবং সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সচিবরা। সেই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, আগামী ১৫ দিনের মধ্যে পাঁচ একরের বেশি এই ধরনের জমি শিল্পতালুক স্থাপনের জন্য চিহ্নিত করা হবে। এক আধিকারিক জানান, বিভিন্ন দপ্তরের হাতে এরকম অনেক জমি আছে, যা ৩০-৪০ বছর ধরে অব্যবহৃত পড়ে আছে। সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সেই জমি নিয়ে কোনও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাও নেই। এই ধরনের জমিতে শিল্পতালুক গড়তে কোনও বাধা নেই। প্রসঙ্গত, শিল্পতালুক গড়ে বিনিয়োগ টানতে ২০২১ সালের মাঝামাঝি একটি বিশেষ ইনসেনটিভ স্কিম চালু করেছে রাজ্য। সেই সঙ্গে ব্যক্তি মালিকানায় পাঁচ একর জমি থাকলেই শিল্পতালুক গড়ার আবেদন করা যাবে বলে রাজ্য সরকার ঠিক করে। রাজ্যে এরকম ৪৫টি শিল্পতালুক গড়ে উঠছে। আবার রাজ্য সরকারের দেওয়া জমিতে ব্যক্তিগত বিনিয়োগের মাধ্যমে ৫৬টি শিল্পতালুক গড়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করতে এসব জমির দাম কমানো হয়েছে। গত সপ্তাহেই এ সংক্রান্ত ছাড়পত্র দিয়েছে অর্থদপ্তর। প্রস্তাবিত শিল্পতালুকের জমিতে ফের একবার বণিকসভার প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে পরিদর্শনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জেলা প্রশাসনকে। এদিকে, ফেব্রুয়ারিতে বিশ্ববঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলন না করারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে নবান্ন। আগে ঠিক হয়েছিল ১, ২ এবং ৩ ফেব্রুয়ারি এই সম্মেলন হবে। ২০২৩-এর নভেম্বরে এই বাণিজ্য সম্মেলন হতে পারে বলে জানা গিয়েছে।