শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
আপাতভাবে সেগুলি সূক্ষ হলেও দু’ধরনের নিয়োগ এক ছাতার নীচে এনে করার ক্ষেত্রে আইনি জটিলতা হতে পারে বলে ওয়াকিবহাল মহলের মত। সেই কারণে শিক্ষাদপ্তর ‘ধীরে চলো’ নীতি নিয়েছিল কি না, তা নিয়ে চলছে জল্পনা। এ প্রসঙ্গে তৃণমূলপন্থী পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি কর্মচারী ফেডারেশনের বিদ্যালয় ইউনিটের সভাপতি রক্তিম মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘নিয়োগগুলি দ্রুত হয়ে যাওয়া দরকার। তাহলে স্কুলগুলির দীর্ঘদিনের সমস্যা মেটে। অল্প লোকবল নিয়েও এ বছর দারুণ ফল করেছে সরকারি স্কুলগুলি। মাধ্যমিক-উচ্চ মাধ্যমিক ছাড়াও রাজ্য ও সর্বভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারিং এবং মেডিক্যাল প্রবেশিকাতে শীর্ষস্তরে রয়েছে আমাদের পড়ুয়ারা। এই ধারা অব্যাহত রাখতে পর্যাপ্ত শিক্ষক প্রয়োজন।’