সপরিবারে নিকট ভ্রমণের পরিকল্পনা। সহকর্মীরা কর্মক্ষেত্রে শত্রুতা করতে পারে। নতুন কোনও কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মক্ষেত্রে বদলির ... বিশদ
এদিন পুরসভার ১০৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার বামফ্রন্টের নন্দিতা রায় শহরের হোটেল, রেস্তরাঁ বা ফাস্ট ফুডের দোকানে বিক্রি হওয়া খাবারের গুণমান, সেগুলি স্বাস্থ্যবিধি মেনে রান্না হচ্ছে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। উত্তরে অতীন ঘোষ জানান, ভেজাল রুখতে পুরসভার স্বাস্থ্যকর্মীরা বছরভর অভিযান চালায়। চলতি অর্থবর্ষের (২০২৪-২৫) এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত শহরে অভিযান চালিয়ে তিন হাজার ৮৬০টি নমুনা ‘স্পট টেস্টিং’ করেছে। তার মধ্যে ১৫৯টি নমুনায় ভেজাল মিলেছে। পুর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সেগুলি সঙ্গে সঙ্গে নষ্ট করা হয়েছে। সেখানে বাসি খাবার রাখা ছিল। ছিল দীর্ঘদিন ধরে রেখে দেওয়া মাংস। এছাড়াও খারাপ মানের মশলাপাতি ব্যবহার করার প্রমাণ মিলেছে। পাশাপাশি একাধিক জায়গা থেকে বিভিন্ন ধরনের রান্না করা খাবারের ৮৬৬টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তার মধ্যে ৬৭টির মধ্যে মিলেছে ভেজাল। অতীনবাবু জানান, ভেজাল থাকার অপরাধে শহরের ছোট-বড় বিভিন্ন রেস্তরাঁ, হোটেল, পানশালাকে জরিমানা করা হয়েছে। সে বাবদ ১১ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা আদায় হয়েছে। পুর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বর্তমানে ফুড সেফটি অভিযানের জন্য শহরের ১৬টি বরোতে ১৬টি টিম রয়েছে। প্রতিটি টিমে অফিসার ও স্বাস্থ্যকর্মী মিলিয়ে আট জনের মতো থাকেন।