গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ আগমনের সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
সীমান্তের ওপার থেকে সোনা আনার জন্য চোরকারবারে যুক্ত ব্যক্তিরা পেট্রাপোল সীমান্তকে ব্যবহার করছে। সেখান থেকে বাসে করে সোনা নিয়ে আসা হচ্ছে কলকাতায়। যে কারণে এই রুটে যাতায়াতকারী বাসের উপর বিশেষ নজরদারি চালাচ্ছেন শুল্ক দপ্তরের অফিসাররা। তাঁদের কাছে খবর আসে, সুশান্ত বল্লভ নামে এক ব্যক্তি বাংলাদেশ থেকে চোরাই সোনা নিয়ে আসছে। তা বড়বাজারের এক ব্যবসায়ীর হাতে তুলে দেবে। তার সম্বন্ধে খোঁজখবর করতে গিয়ে জানা যায়, সে পেট্রাপোলেরই বাসিন্দা। খবর পেয়ে ওই এলাকায় পৌঁছে যান শুল্ক দপ্তরের অফিসাররা। সেখানে সে আসামাত্র তাকে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হয় সোনার বিস্কুট। যার ওজন ৬৭৭ গ্রাম। যার আন্তর্জাতিক বাজার মূল্য ২৮ লক্ষ টাকা বলে জানা গিয়েছে। সোনার বিস্কুটগুলিতে বিদেশের ছাপ রয়েছে। এর কোনও কাগজপত্র সে দেখাতে পারেনি।
জিজ্ঞাসাবাদে সুশান্ত জানায়, অনেকদিন ধরেই সে সোনা পাচারের কাজ করছে। পেট্রাপোলে এই কারবারে যুক্ত বড় এক চাঁই রয়েছে। তার অধীনে সে কাজ করছে। অভিযুক্তের বক্তব্য, সে শুধু একা নয়, একাধিক যুবক বাংলাদেশ থেকে সোনা নিয়ে আসছে। উদ্ধার হওয়া সোনা ঢাকা থেকে নিয়ে আসা হয়েছিল বলে জানা যাচ্ছে।