যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
গত জানুয়ারি-মার্চ পর্বে সোনার বিক্রিবাটার হিসেব পেশ করেছে ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিল। তাদের দাবি, ওই তিনমাসে দেশে সোনা বিক্রি হয়েছে ১৩৬.৬ টন। এর বাজার মূল্য ৭৫ হাজার ৪৭০ কোটি টাকা। গতবছর এই একই সময়ে সোনা বিক্রি হয়েছিল ১২৬.৩ টন। তার মূল্য ছিল ৬৩ হাজার ৯০ কোটি টাকা। চলতি বছরের প্রথম তিনমাসে গয়নার সোনা বিক্রি হয়েছে ৯৫.৫ টন। পরিমাণটা গতবার ছিল ৯১.৯ টন। অর্থাৎ এবার বিক্রি বেড়েছে ৪ শতাংশ। তবে গতবারের তুলনায় কয়েন বা বাট বিক্রির হার ১৯ শতাংশ বেড়েছে বলে দাবি করেছে কাউন্সিল। যেহেতু সোনার দাম গতবারের তুলনায় অনেকটাই বেশি, তাই কয়েন, বাট ও গয়না মিলিয়ে বিক্রির অঙ্ক বেড়েছে ১৮ শতাংশ।
ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের আঞ্চলিক সিইও শচীন জৈনের কথায়, জানুয়ারি এবং ফেব্রুয়ারিতে দেশে সোনার চাহিদা যথেষ্ট চাঙ্গা ছিল। মার্চে দাম বেড়ে যাওয়ায় বিক্রি কিছুটা মার খায়। তা না-হলে সার্বিকভাবেই তিনমাসের মোট বিক্রিবাটা আরও একটু বাড়তে পারত। তবে সোনার দামবৃদ্ধি ক্রেতাদের মধ্যে বিশ্বাস তৈরি করছে বলেই মনে করছেন তিনি। ফলে দিনের শেষে বাজারে ভালো ফল করতে সাহায্য করবে বলে আশা তাঁর। তাছাড়া সামাজিক, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক উৎসবও আগামী দিনে সোনার বিক্রিবাটা বাড়াবে বলে ধারণা কাউন্সিল কর্তার।