সপরিবারে নিকট ভ্রমণের পরিকল্পনা। সহকর্মীরা কর্মক্ষেত্রে শত্রুতা করতে পারে। নতুন কোনও কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মক্ষেত্রে বদলির ... বিশদ
২১ বছর বয়সি টেস্ট অভিষেকের কথা হর্ষিত রানার মতোই জেনেছিলেন একদিন আগে। নীতীশের কথায়, ‘আমরা শুনেই রোমাঞ্চিত হয়ে পড়ি। কিন্তু নিজেদের চাপে ফেলতে চাইনি। চুপচাপ নৈশভোজ সারি। দু’জনে সাইক্লিংও করি। উত্তেজনা কমাতে তা খুব কাজে এসেছিল।’ বিরাট কোহলির থেকে টেস্ট ক্যাপ পেয়ে উচ্ছ্বসিত ২১ বছর বয়সি। তাঁর মন্তব্য, ‘এটা দুর্দান্ত অনুভূতি। বরাবরই দেশের হয়ে টেস্ট খেলার স্বপ্ন দেখে এসেছি। কোহলির থেকে ক্যাপ পাওয়া আমার কাছে অসাধারণ মুহূর্ত। কারণ বিরাট ভাই আমার আইডল। শুরুর দিনগুলোয় ওকে দেখেই অনুপ্রাণিত হয়েছি।’
ভারত ‘এ’ দলের হয়ে কিছুদিন আগেই মেলবোর্নে বেসরকারি টেস্ট খেলেছিলেন নীতীশ। তার সুবাদে অজি কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সুবিধা হয়েছে বলে জানান তিনি। অলরাউন্ডারের মতে, ‘এই প্রথমবার অস্ট্রেলিয়ায় এসেছি। ভারত ‘এ’ দলের হয়ে খেলতে পারায় উপকৃত। টেস্ট অভিষেকের ইনিংসটা যদিও স্বপ্নপূরণের মতো হয়নি। তবে টেস্টে ব্যাট হাতে শুরুটা ভালো হয়েছে। ভারতের থেকে এখানের উইকেট বাউন্সের দিক দিয়ে একেবারেই আলাদা।’ অজি অফ স্পিনার নাথান লিয়ঁর বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠার কারণ কী? নীতীশের উত্তর, ‘রানের দরকার ছিল। দেখলাম লিয়ঁর দুই-তিনটে বলে কোনও ড্রিফট হচ্ছে না। তখনই সিদ্ধান্ত নিই যে ওকে মেরে কিছু রান তুলতে হবে।’ ঋষভ পন্থের সঙ্গে ব্যাটিং উপভোগ করেছেন তিনি। বলেওছেন তা, ‘পন্থ হল আক্রমণাত্মক ব্যাটসম্যান। ও আমাকে গাইড করছিল।’ ম্যাচ এখন কোথায় দাঁড়িয়ে? নীতীশের বিশ্লেষণ, ‘আমরা বল হাতে ডিসিপ্লিনড থাকতে চেয়েছি। সেটাই বুমরাহ, সিরাজ, হর্ষিতরা করে দেখিয়েছে। উইকেট থেকেও সাহায্য মিলছে। তাই শুধু সঠিক জায়গায় বলটা রাখায় জোর দেওয়া হচ্ছে। আর বুমরাহ দুর্দান্ত ক্যাপ্টেন্সিও করছে।’