শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
চেন্নাইয়ানের বিরুদ্ধে ঘর গুছিয়ে আক্রমণের স্ট্র্যাটেজি নেন মহমেডানের কোচ চেরনিশভ। শুরুতে বিপক্ষের ড্যানিয়েল চিমা, হামতেরা উইং থেকে গতির ঝড় তুললেও লক্ষ্যভেদে ব্যর্থ। মহমেডানের বড় চেহারার স্টপার আদজা কড়া ট্যাকলার। স্লাইড করে সামাল দিলেন বিপজ্জনক পরিস্থিতি। অন্যদিকে, জাল কাঁপানোর সোনার সুযোগ হাতছাড়া করেন আলেক্সিস। প্রতিপক্ষ গোলকিপারকে কাটিয়ে দুরূহ কোণে পৌঁছে যান তিনি। এক্ষেত্রে বাঁ পায়ের প্লেসিং পোস্টে প্রতিহত হয়। ৩৯ মিনিটে ডিনপুইয়ার মারাত্মক ভুলের মাশুল তোলে সাদা-কালো ব্রিগেড। চেন্নাইয়ান ডিফেন্ডার আগুয়ান গোলকিপারকে না দেখেই বল পাস করেন। এক্ষত্রে কোনও কল করেননি দুর্গপ্রহরী শমিক মিত্র। ভুল বোঝাবুঝি কাজে লাগিয়ে ছোট্ট টোকায় বল জালে জড়ান রেমসাঙ্গা (১-০)।
চেন্নাইয়ান হেডস্যার আওয়েন কোয়েল বুদ্ধিমান কোচ। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই রণকৌশল বদলান তিনি। বড় চেহারার জর্ডন গিল আর ছটফটে কিয়ানকে দিয়ে ডাবল স্ট্রাইকার ফর্মেশনে যেতেই কিছুটা চাপে পড়ে সাদা-কালো রক্ষণ। অপরদিকে পাল্টা চাল হিসাবে গতিশীল উইং-হাফ বিকাশ সিংকে নামান চেরনিশভ। ৮৭ মিনিটে কাসিমভের জোরালো শট কোনওরকমে রুখে দেন শমিক। এরপর সংযোজিত সময়ে বক্সে মানজোকিকে ফাউল করায় পেনাল্টি পায় মহমেডান। তবে স্পটকিক থেকে বল বাইরে মারেন সেই মানজোকি। এরপর গোললাইন সেভ করে ম্যাচ বাঁচান মহমেডানের স্টপার গৌরব বোরা।
মহমেডান: পদম, আদিঙ্গা, বোরা, আদজা, জুডিকা, কাসিমভ, অমরজিৎ, আলক্সিস (মানজোকি), রেমসাঙ্গা, মাকন (বিকাশ) ও ফ্রাঙ্কা।