অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি, প্রিয়জনের বিপথগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা, সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ
ম্যাচের নায়ক বাটলার। ৬৪ বলে ১২৪ রানের মেজাজি ইনিংস উপহার দিয়েছেন তিনি। এর আগে রাজস্থান রয়্যালসের নেতা সঞ্জু স্যামসন পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে করেছিলেন ১১৯ রান। বাটলারের ব্যাট থেকে বেরিয়েছে ১১ টি বাউন্ডারি ও ৮টি ওভার বাউন্ডারি। টি-২০ ক্রিকেটে জীবনের প্রথম শতরান পেলেন রাজস্থান রয়্যালসের ওপেনারটি। তাঁর ব্যাটে ভর করে ৩ উইকেট হারিয়ে ২২০ রান তোলেন সঞ্জু স্যামসনরা।
নেতৃত্ব আগেই হারিয়েছিলেন ডেভিড ওয়ার্নার। এদিন সানরাইজার্সের প্রথম একাদশেও তিনি জায়গা পাননি। ক্যাপ্টেন কেন উইলিয়ামসন টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিং নেন। তৃতীয় ওভারে ওপেনার যশস্বী জয়সওয়ালকে (১২) ডাগ আউটে ফেরান রশিদ খান। তারপর অধিনায়ক সঞ্জু স্যামসনের সঙ্গে দ্বিতীয় উইকেটে বাটলার তোলেন ১৫০ রান। সঞ্জু ৩৩ বলে ৪৮ করে বিজয় শঙ্করের বলে আউট হন ১৭তম ওভারে। ১৯ ওভারে বাটলারকে বোল্ড করেন সন্দীপ শর্মা। সানরাইজার্সের কোনও বোলারকেই রেয়াত করেননি বাটলাররা।
হায়দরাবাদের দুই ওপেনার মণীশ পাণ্ডে ও জনি বেয়ারস্টো শুরুটা ভালোই করেছিলেন। দু’জনে মিলে যোগ করেন ৫৭ রান। সপ্তম ওভারে মণীশকে (২০ বলে ৩১ রান) বোল্ড করে প্রথম ধাক্কা দেন মুস্তাফিজুর। তারপরেই বেয়ারস্টোকে ৩০ রানে (২১ বলে) তুলে নেন রাহুল তেওয়াটিয়া। তাঁর ক্যাচ নেন অনুজ রাওয়াত। এরপর বিজয় শঙ্কর (৮), কেদার যাদব (১৯) ও আব্দুল সামাদের (১০) উইকেট তুলে নিয়ে হায়দরাবাদের জয়ের আশায় কার্যত জল ঢেলে দেন ক্রিস মরিস। মুস্তাফিজুরের বাকি দুই শিকার মহম্মদ নবি (১৭) ও রশিদ খান (০)।