শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
গ্রামের একেবারে শেষপ্রান্তে রয়েছে ওই প্রাথমিক বিদ্যালয়। স্কুলের অপরদিকে রয়েছে কৃষিজমি। স্কুলে ঢোকার কোনও রাস্তা তৈরি হয়নি। স্কুলের সামনে থাকা খেলার মাঠ পেরিয়েই ছাত্রছাত্রীদের ভিতরে ঢুকতে হয়। কিন্তু সম্প্রতি বৃষ্টির কারণে ওই খেলার মাঠ জলমগ্ন হয়ে রয়েছে। সেই জল ঠেলে স্কুলে যাতায়াত করছে খুদে ছাত্রছাত্রীরা।
এখানকার ছাত্রী মামণি মণ্ডল বলে, হাঁটুর উপর জামা তুলে স্কুলে ঢুকতে হয়। নাহলে জামা ভিজে যায়। ওই স্কুলে দু’জন শিক্ষক রয়েছেন। টিআইসি রামকৃষ্ণ ঘোষ বলেন, কয়েকবছর ধরে এমন সমস্যা চলছে। বর্ষা শুরু হলেই স্কুলমাঠে জল জমে যায়। এবছর টানা ২০দিন ধরে স্কুল চত্বরে জল জমে রয়েছে। শিশুদের স্কুলে আসতে খুব অসুবিধা হচ্ছে। বিষয়টি পঞ্চায়েতে জানিয়েছি। জমি-সংক্রান্ত জটিলতার জেরে এতদিন এই স্কুলে ঢোকার রাস্তা ছিল না। তবে সম্প্রতি জমির সমস্যা মিটেছে। পঞ্চায়েত থেকে স্কুলে ঢোকার ঢালাই রাস্তার জন্য স্কিমও তৈরি হয়েছে। কিন্তু নিকাশি সমস্যার কোনও সমাধান এখনও করা হয়নি। গ্রামের বাসিন্দা মাধব ঘোষ বলেন, সারা মাঠের জল ওই স্কুলের সামনে গিয়ে জমা হয়। স্কুলের কাছে যে নালা রয়েছে, সেখান দিয়েও স্কুল চত্বরে জল জমা হয়। যেকারণেই এই দুর্ভোগ। সাহোড়া পঞ্চায়েতের প্রধান গোষ্ঠগোপাল দাস বলেন, স্কুলে ঢোকার রাস্তা তাড়াতাড়ি তৈরি করা হবে। নিকাশি নিয়ে একটা সমস্যা আছে। ১০০দিনের কাজ চালু থাকলে সমস্যা হতো না। স্কুলের কাছে একটি গার্ডওয়াল দেওয়া হলেই সমস্যা মিটে যাবে। পঞ্চায়েত থেকে সেটাই করার চেষ্টা চলছে। -নিজস্ব চিত্র