শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, আসানসোলের রেলপার এলাকার অনেকে বারাবনি থানার লালগঞ্জ হাট থেকে গোরু কেনেন। সেই গোরুগুলি হাঁটিয়ে আনার জন্য ২০০টাকা করে মেলে। সেই কাজে যুক্ত থাকেন স্থানীয় কিছু যুবক। মুন্নাও ওই কাজ করতেন। মঙ্গলবার মুন্না তিন বন্ধু মহম্মদ ইরফান, মহম্মদ ইফতিকার ও মহম্মদ জাভেদের সঙ্গে লালগঞ্জে গোরুর হাটে যান। বাকি তিন বন্ধু ফিরে এলেও মুন্না ফেরেননি। এরপরই মুন্নার পরিবারের পক্ষ থেকে আসানসোল উত্তর থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। তিন বন্ধুর সঙ্গেই তিনি বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন বলে পরিবারের দাবি। পুলিস তিন বন্ধুকে জিজ্ঞাসাবাদ করে মুন্নার নিখোঁজ রহস্য উদঘাটন করে।
পুলিসের জেরায় ধৃতরা জানায়, চারজন মিলে ২২টি গোরু নিয়ে আসছিল। মুন্না তাদের সঙ্গে আসতে চাইছিল না। যা নিয়ে ঝামেলা শুরু হয়। তারপরই গৌরাণ্ডি-আসানসোল রাস্তার চাকডোবার কাছে মুন্নাকে বেধড়ক মারধর করা হয়। তারপরই শ্বাসরোধ করে খুন করে একটি ঝোপজঙ্গল ঘেরা গর্তে দেহ ফেলে দেয়। পুলিস দেহ উদ্ধার করে রবিবার ময়নাতদন্তে পাঠায়। তিন অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে আসানসোল জেলা আদালতে তোলা হয়। অভিযুক্তদের ১২দিন পুলিসি হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। আসানসোল দুর্গাপুর পুলিস কমিশনারেটের এসিপি বিশ্বজিৎ নস্কর বলেন, খুনের ঘটনায় তিন বন্ধুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তদন্ত চলছে।