পেশাদারি কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধির যোগ। জ্ঞাতি শত্রুদের থেকে সতর্ক থাকবেন। স্বাস্থ্য খুব একটা ... বিশদ
মামলার বিশেষ সরকারি আইনজীবী দেবাশিস দত্ত বলেন, ২০১৬ সালের নভেম্বরে ভক্তিনগর থানা এলাকার ঘটনা। ন’বছরের ওই নাবালিকা ফ্ল্যাটের নীচে খেলছিল। খেলতে খেলতে সে ক্যাম্পাসে নাচের স্কুলে ঢোকে। তখন সেখানে কেউ ছিল না। নাবালিকাকে নাচের স্কুলঘরে ঢুকতে দেখে অভিযুক্ত নিরাপত্তারক্ষী পিছন পিছন আসে। তারপর ভিতর থেকে দরজা বন্ধ করে দিয়ে নাবালিকাকে সে যৌননিগ্রহ করে। ঘটনার কথা নাবালিকা যাতে কাউকে না জানায়, সেজন্য তাকে শাসায়। এতে ভয় পেয়ে নাবালিকা বিষয়টি কাউকে না জানালেও ওই নিরাপত্তারক্ষী দেখলেই সে আঁতকে উঠত। বিষয়টি নজরে পড়ে নাবালিকার মায়ের। তিনি মেয়ের কাছে জানতে চান, কেন ওই নিরাপত্তারক্ষীকে দেখলেই ভয় পাচ্ছে সে? তখন মাকে গোটা ঘটনা খুলে বলে নাবালিকা।
এরপরই নাবালিকার পরিবার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। পুলিস অভিযুক্ত নিরাপত্তারক্ষীকে গ্রেপ্তার করে আদালতে তোলে। পরে হাইকোর্ট থেকে জামিন পেয়ে যায় অভিযুক্ত নিরাপত্তারক্ষী। এদিন জলপাইগুড়ির বিশেষ পকসো আদালতের বিচারক অভিযুক্তর দশ বছরের জেলের নির্দেশ দেন। মামলায় মোট ৬ জন সাক্ষ্য দেন।