পেশাদারি কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধির যোগ। জ্ঞাতি শত্রুদের থেকে সতর্ক থাকবেন। স্বাস্থ্য খুব একটা ... বিশদ
রাজ্য সরকার শর্তসাপেক্ষে শুধুমাত্র ভিনরাজ্যের আলু রপ্তানিতে ছাড়পত্র দিয়েছিল। কিন্তু স্থানীয় ব্যবসায়ীদের একাংশ বারবার অভিযোগ করছিলেন নথি নকল করে বাংলার আলু পাঠানো হচ্ছে বাংলাদেশে। সেই অভিযোগ সামনে আসার পর কড়া নজরদারি চালাচ্ছিল পুলিস। সূত্রের খবর, এদিন হিলি যমুনা সেতুতে চেকিং করার সময় পুলিস দেখতে পায় ভিনরাজ্যের চালান থাকলেও আলুর বস্তায় যে কোম্পানিগুলির ট্যাগ রয়েছে, তা বাংলার বিভিন্ন সংস্থার। ভিনরাজ্যে যে আলু ওজন করা হয়েছে তার কাগজ পুলিস দেখতে চাইলেও ব্যবসায়ীরা দিতে পারেনি। বাধ্য হয়ে পুলিস লরি আটকে দেয়। তখনই প্রমাণ লোপাট করতে ট্যাগ ছেঁড়ার হিড়িক পড়ে যায়।
পুলিস সুপার চিন্ময় মিত্তাল বলেন, বাংলার আলু রপ্তানি করতে দেওয়া হবে না। আমরা কড়া নজরদারি চালাচ্ছি। সমস্ত কাগজ দেখে যদি প্রমাণ হয় ভিনরাজ্যের আলু, তাহলেই একমাত্র রপ্তানি করা যাবে।
হিলি এক্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশনের সহ সভাপতি রাজেশ আগরওয়ালের কথায়, ৩০০ গাড়ির স্লট দেওয়া হয়েছিল। আলু পাঠানোর শেষদিন ছিল শনিবার। তার আগে পুলিস লরি আটকে দিয়েছে। আলু ভিনরাজ্যের হলেও বস্তা এরাজ্যের। বস্তার জন্য অহেতুক গাড়ি আটকে দেওয়ায় রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায়। - নিজস্ব চিত্র