সপরিবারে নিকট ভ্রমণের পরিকল্পনা। সহকর্মীরা কর্মক্ষেত্রে শত্রুতা করতে পারে। নতুন কোনও কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মক্ষেত্রে বদলির ... বিশদ
এসব পুজোয় ভক্তদের টানতে উদ্যোক্তারাও কোমর বেঁধে নেমেছেন। চারটি ব্লক ও বুনিয়াদপুর শহরে ছোট বোল্লাকালী পুজো উপলক্ষ্যে উদ্যোক্তারা অনুষ্ঠানসূচি তৈরি করে নিয়েছেন। সাতদিন ধরে বাউল, যাত্রাগান থেকে শুরু করে লোকগানের আসর চলবে। কোথাও সাতদিন আবার কোথাও তিনদিনের মেলা হবে। ৩০ বছর ধরে কুশমণ্ডির কাঁটাবাড়ি এলাকায় ছোট বোল্লা কালীপুজো হয়ে আসছে। লোকমুখে প্রচারিত, ছোট বোল্লা কালীপুজোর দিন মন্দিরে পুজোর সময় মৌমাছি বাসা বাঁধে আবার বিসর্জনের দিন উড়ে যায়। পুজো উপলক্ষ্যে জেলা ও জেলার বাইরের ভক্তরা ভিড় জমান। একই ভাবে পুজোকে ঘিরে মেলায় বাইরে থেকে বিভিন্ন দোকান আসে। গঙ্গারামপুরের জয়দেবপুরে ছোট বোল্লা কালীপুজোকে কেন্দ্র করে তিনদিন ধরে মেলা ও যাত্রা গানের আসর বসেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, যেসব ভক্তরা বড় বোল্লা রক্ষাকালী মায়ের পুজোয় উপস্থিত হতে পারেন না তাঁরা ছোট বোল্লা কালীপুজোয় অংশগ্রহণ করেন। আমন ধান উঠতেই গ্রামের মানুষের কাছে অর্থ চলে আসায় মেলার আসর হয় রমরমা।
চলে গ্রাম বাংলায় কেনাকাটা। কুশমণ্ডির কাঁটাবাড়ি ছোট বোল্লাপুজোর আহ্বায়ক শ্যামল সাহা বলেন, আমাদের পুজোয় জেলা ও বাইরের ভক্তরা মনস্কামনা পূরণে পুজো দিতে আসেন। পুজোকে ঘিরে আমাদের সাত দিনের মেলা হয়। মায়ের পুজোর সময় এবারেও পাঁঠা বলি হচ্ছ। ভক্তদের মধ্যে প্রসাদ বিতরণ করা হবে। মেলায় প্রচুর মানুষের ভিড় হয়। পুজো উপলক্ষ্যে গ্রামের মানুষকে আনন্দ দিতে লোকগানের আসর বসানো হবে।
(গঙ্গারামপুরে বেলবাড়ি জয়দেবপুর এলাকায় ছোট বোল্লা কালীর আরাধনা।-নিজস্ব চিত্র)