শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
পুজো কমিটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এবছর তাদের পুজো ৫৯ বছরে পড়ল। বাজেট ১৬ লক্ষ টাকা। হারিয়ে যাওয়া পুতুল শিল্পের নস্টালজিয়াকে ফিরিয়ে আনতে ছোট-বড় বিভিন্ন আকৃতির পুতুল দিয়ে সাজানো হচ্ছে গোটা মণ্ডপটি। হুগলির পাণ্ডুয়া থেকে এসেছেন শিল্পী শান্তনু মোদক ও তাঁর টিম। প্রতিমা তৈরি করছেন দিনহাটার মৃৎশিল্পী জগন্নাথ সাহা।
গতবছর পুজো মণ্ডপ তৈরি হয়েছিল কাল্পনিক মন্দিরের আদলে। নবদ্বীপের শিল্পীরা মণ্ডপ সাজিয়েছিলেন। নজর কেড়েছিল দর্শনার্থীদের। কোচবিহার জেলার পুজো কার্নিভালে ও দিনহাটা কার্নিভালেও পুরস্কৃত হয়েছিল মুক্তধারা ক্লাব। এবারও পুজো উদ্যোক্তাদের আশা, তাঁরা জেলাবাসীকে মুগ্ধ করতে পারবেন।
ক্লাবের সদস্য বিরাজ দেব, উত্তম চন্দ, কালিদাস সাহা, রঞ্জিত বসাক বলেন, ছোট থেকেই এই ক্লাবের পুজোকে ঘিরে আমাদের সকলের মধ্যে একটা আলাদা আবেগ উন্মাদনা থাকে। প্রতিবছর আমরা চেষ্টা করি আরও ভালো পুজো করার। সেইসঙ্গে নতুন নতুন থিমকে সামনে রেখে পুজো করে সামাজিক বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করি।
মুক্তধারা ক্লাবের পুজো কমিটির সম্পাদক মনোজ দে বলেন, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে হারিয়ে গিয়েছে পুতুল শিল্প। এই পুতুল শিল্পকেই এবার আমাদের পুজোর থিম করেছি। হাজারো ছোট-বড় নানান আকারের পুতুল দিয়ে সাজিয়ে তোলা হচ্ছে গোটা মণ্ডপ। থিমের নাম ‘পুতুল রূপেণু সংস্থিতা’। অন্যান্য বছরের মতো এ বছরও আমাদের ক্লাবের এই পুজোর থিম দর্শনার্থীদের নজর কাড়বে, এ নিয়ে কোনও সংশয় নেই। থাকছে চন্দননগরের আলোকসজ্জা। তৃতীয়াতে পুজোর উদ্বোধন করবেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহ। তিনি আমাদের পুজোয় সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করেছেন।