শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
স্থানীয়দের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষকরা খেয়ালখুশি মতো স্কুল আসায় পড়াশোনা লাটে উঠেছে। প্রধান শিক্ষককে একাধিকবার অভিযোগ জানানো সত্ত্বেও কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি।
প্রাক প্রাথমিক থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত স্কুলটিতে ৬৫ জন পড়ুয়া রয়েছে। স্কুলে রয়েছেন প্রধান শিক্ষক, তিনজন সহ শিক্ষক ও দু’জন পার্শ্ব শিক্ষক। অভিযোগ, তিনজন সহ শিক্ষকের বাড়ি মালদহ এলাকায় হওয়ায় নিয়মিত স্কুল আসেন না। স্কুল এলেও নানা অজুহাত দেখিয়ে সময়ের আগেই বাড়ি চলে যান।
স্থানীয় বাসিন্দা বিষ্ণু দাস বলেন, শিক্ষকরা ঠিক সময়ে স্কুল আসেন না। ক্লাস হয় না। সময়ের আগেই স্কুল থেকে বেরিয়ে যান। মিড ডে মিল নিয়েও গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন পড়ুয়াদের অভিভাবকরা। আরেক বাসিন্দা হৃদয় দাসের কথায়, স্কুলে যা খাবার দেওয়া হয়, তা মুখে তোলা যায় না। মাসে একদিন মাত্র ডিম দেওয়া হয়। এমনকী, পচা সব্জি দিয়ে রান্না করা হয়। বৃহস্পতিবার তিন শিক্ষকও অনুপস্থিত ছিলেন। প্রধান শিক্ষক বিনয়কুমার রাম বলেন, তিনজন শিক্ষক ছুটিতে রয়েছেন। নিয়ম মেনেই মিড ডে মিল রান্না হয়। প্রধান শিক্ষককে ঘিরে বিক্ষোভ। - নিজস্ব চিত্র।