জমি, গৃহাদি বা যানবাহনাদি ক্রয়-বিক্রয়ে লাভ ভালো হবে। কাজকর্মে সুনাম। আর্থিকভাব শুভ। ... বিশদ
শহরের ২৫টির মধ্যে কয়েকটি ওয়ার্ডে গোপনে মোষের খাটাল চলছে। দীর্ঘদিন ধরে এই অভিযোগ রয়েছে। ১২ নম্বর ওয়ার্ডের জয়ন্তীপাড়া, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের নয়ারহাট এলাকায় খাটাল রয়েছে। বামনপাড়া, ঘোষপাড়াতেও খাটাল চলছে। কিন্তু, সবমিলিয়ে শহরে কতগুলি খাটাল চলছে, পুরসভার কাছে সেই তথ্য নেই। ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার মণীন্দ্রনাথ বর্মন অবশ্য তাঁর ওয়ার্ডে খাটাল চলার কথা স্বীকার করে নিয়ে বলেন, এর আগে এলাকায় অনেকগুলি খাটাল চলছিল। এখন একটিই খাটাল রয়েছে। সেটি বন্ধ করার জন্য মালিককে বলা হয়েছে।
খাটালের কারণে মশামাছির দাপটে নাজেহাল ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দারা। এলাকার বাসিন্দা সুধীর রায় বলেন, দুর্গন্ধে দরজা-জানালা বন্ধ করে রাখতে হচ্ছে। বর্ষায় সবচেয়ে বেশি সমস্যা হয়। একই বক্তব্য ১২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা কৃষ্ণেন্দু সরকারের। তিনি বলেন, যে জায়গায় খাটাল চলছে, তার আশেপাশের পরিস্থিতি অত্যন্ত খারাপ।
আইন অনুযায়ী, পুর এলাকায় খাটাল চালানো অপরাধ। এ বিষয়ে শহরে লিফলেট বিলি করে পুরসভা। কিন্তু পরিস্থিতির কোনও বদল হয়নি। এ ব্যাপারে পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান সৈকত চট্টোপাধ্যায় বলেন, খাটাল বন্ধে আগেও অভিযান হয়েছে। ফের অভিযানের পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। নিজস্ব চিত্র