ব্যবসাসূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন থাকা ... বিশদ
সংশ্লিষ্ট ওই সড়ক পূর্তদপ্তরের উত্তরবঙ্গ কারিগরি ডিভিশনের অধীনে। সংশ্লিষ্ট দপ্তরের এক ইঞ্জিনিয়ার বলেন, কয়েকদিন আগে পুরসভার কিছুকর্মী আমাদের কাছে এসেছিলেন। ওই জায়গায় মূর্তি বসাতে গেলে পুরসভাকে কী করতে হবে, তাঁরা তা জেনে যান। কিন্তু সেই কাজ করার জন্য পুরসভা থেকে এখনও কোনও আবেদন জানানো হয়নি। তারা নো অবজেকশন সার্টিফিকেট না নিয়েই ওই কাজে হাত দিয়েছে। তাই ওই কাজ নিয়ে আপত্তি করা হয়েছে। তাদেরকে জানানো হয়েছে, প্রথা মেনে নো অবজেকশন সার্টিফিকেট নিয়ে ওই কাজ করতে হবে।
মেয়র অশোক ভট্টাচার্য অবশ্য দাবি করেন, নো অবজেকশনের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে। সংশ্লিষ্ট দপ্তর এখনও কোনও সাড়া দেয়নি। তাছাড়া শহরে এসজেডিএ, পূর্তদপ্তর ও উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের মাধ্যমে পুরসভার সমান্তরাল প্রশাসন চালাচ্ছে রাজ্য সরকার। তারা সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলির মাধ্যমে শহরে উন্নয়নমূলক কাজ করার সময় পুরসভার কাছ থেকে কোনও অনুমতি নিচ্ছে না। কাজেই গান্ধীমূর্তি বসানোর ক্ষেত্রে ওদের আপত্তি মেনে নেওয়া যায় না। ওরা অনুমতি না দিলেও সেখানে মূর্তি বসানো হবে। সেই মূর্তি ভাঙা হলে শহরে জোরদার আন্দোলন হবে।