পিতার স্বাস্থ্যহানী হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন-পাঠনে পরিশ্রমী হলে সফলতা ... বিশদ
পুরসভার চেয়ারম্যান বলেন, এদিন ভাইস চেয়ারম্যান দুলাল সরকার ও কয়েকজন কাউন্সিলারের সঙ্গে কার্নিভালের আয়োজন নিয়ে ঘরোয়াভাবে কথা হয়েছে। অনেকেই কার্নিভ্যালের পক্ষেই মত দিয়েছেন। খরচ অবশ্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তবে সংশ্লিষ্ট সকলে দায়িত্ব নিয়ে এগিয়ে এলে খরচ সংক্রান্ত সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠেও আমরা এই কার্নিভ্যাল করতে পারি। আমরা বিষয়টি নিয়ে আবারও বসব। তারপরেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তবে ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, কার্নিভ্যাল নিয়ে শনিবার আনুষ্ঠানিক বৈঠক হওয়ার কথা থাকলেও শেষ পর্যন্ত আমাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি সংক্রান্ত ব্যস্ততার জেরে সেভাবে আলোচনা করে ওঠা সম্ভব হয়নি। রবিবার বা সোমবার আমরা আরও একবার কথা বলার পরেই বিষয়টি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হবে।
উল্লেখ্য, বড়দিন বা ক্রিসমাস উপলক্ষ্যে ২০১৭ সাল থেকে ইংলিশবাজার পুরসভা এই কার্নিভ্যালের সূচনা করেছিল। ইংলিশবাজারের প্রাণকেন্দ্র বলে পরিচিত ফোয়ারা মোড়ে বড় মঞ্চ বেঁধে এক সপ্তাহ ধরে অনুষ্ঠান চলে কার্নিভ্যাল উপলক্ষ্যে। সেইসঙ্গে বিশেষত শিশুদের আকর্ষণের জন্য ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন মডেল, পুতুল ইত্যাদি। আলোকমালায় সাজিয়ে তোলা হয় রবীন্দ্র অ্যাভিনিউ’র একটি বড় অংশ। সব মিলিয়ে এই কার্নিভালের জন্য ১৪ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা খরচ হয় বলে পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে।
এই বিপুল পরিমাণ অর্থ কার্নিভ্যালের পিছনে ব্যয় করা নিয়ে বিভিন্ন মহল থেকে সমালোচনা করা হয়েছে। এবারও সেই খরচ করা নিয়েই সমস্যা দেখা দিয়েছে। তবে নাগরিক ও কাউন্সিলারদের একটি বড় অংশই আয়োজন খানিকটা কমিয়ে হলেও এবারও কার্নিভ্যাল করার পক্ষে রয়েছেন বলে এদিন জানান ইংলিশবাজার পুরসভার চেয়ারম্যান।