পেশাদারি কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধির যোগ। জ্ঞাতি শত্রুদের থেকে সতর্ক থাকবেন। স্বাস্থ্য খুব একটা ... বিশদ
নির্বাচনী প্রচারে বারবার অনুপ্রবেশ বন্ধের পক্ষে সওয়াল করতে দেখা গিয়েছে ট্রাম্পকে। সেক্ষেত্রে বিপাকে পড়বেন সেদেশে বেআইনিভাবে বসবাসকারী পড়ুয়ারা। ২০১৭ সালে মুসলিম অধ্যুষিত সাতটি দেশের নাগরিকদের ৯০ দিনের জন্য আমেরিকায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। এবার কোন পথে হাঁটবে ট্রাম্প প্রশাসন? নজর রাখছে আন্তর্জাতিক মহল।
তবে কোনও ঝুঁকি নিতে রাজি নয় মার্কিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলি। এমআইটি কর্তৃপক্ষ এক বিজ্ঞপ্তিতে ২০ জানুয়ারির মধ্যে আন্তর্জাতিক পড়ুয়া ও কর্মীদের ক্যাম্পাসে ফিরতে বলেছে। এমআইটির ডিন ডেভিড এলওয়েলের কথায়, ‘প্রতি নির্বাচনের পর নীতি, আইন সহ একাধিক ক্ষেত্রে বদল আসতে পারে। সেক্ষেত্রে অভিবাসন, ভিসা ও উচ্চশিক্ষা প্রভাবিত হতে পারে।’ অন্যদিকে, ১৯ জানুয়ারি থেকে বিদেশি পড়ুয়াদের সশরীরে হাজির থাকার কথা জানিয়েছে ওয়েসলেয়ান কলেজ। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এক্ষেত্রে বিদেশি পড়ুয়াদের ফিরে আসতে কোনও সমস্যা হবে না। চলতি মাসের শুরুতেই বিদেশি পড়ুয়া ও গবেষকদের নিয়ে ওয়েবিনারের আয়োজন করেছিল ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়। অভিবাসন নিয়ে পড়ুয়াদের সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কর্তৃপক্ষ।
আমেরিকায় পাঠরত বিদেশি পড়ুয়াদের মধ্যে একটা বড় অংশই ভারতীয়। ‘ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশনাল এক্সচেঞ্জে’-র ২০২৪ সালের সমীক্ষা জানাচ্ছে, বর্তমানে সংখ্যাটা ৩ লক্ষ ৩১ হাজার ৬০২। যা গত বছরের তুলনায় ২৩ শতাংশ বেশি। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ভিসা ও পাসপোর্ট অফিসগুলিতে বেশকিছু রদবদল করা হতে পারে। সেক্ষেত্রে বৈধ নথি থাকলেও কাজে বিলম্ব ঘটতে পারে। বিশেষ করে ভিসা রিনিউয়ের ক্ষেত্রে।