শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
জয়শঙ্করের দাবি, ভারত ও চীনের মধ্যে সম্পর্ক ঐতিহাসিকভাবেই জটিল। দু’দেশের মধ্যে সুস্পষ্ট চুক্তি থাকা সত্ত্বেও তা লঙ্ঘন করে ২০২০ সালে এলএসিতে বহু সেনা মোতায়েন করে চীন। আশঙ্কা সত্যি করে সংঘর্ষের জেরে দু’পক্ষেরই অনেক সেনার মৃত্যু হয়েছিল। ওই ঘটনার ছায়ায় ঢাকা পড়ে যায় দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক। শুধুমাত্র পূর্ব লাদাখে সেনা-সংঘাত নিরসনের ইস্যুতে ৭৫ শতাংশ সমস্যা মিটে যাওয়ার কথা বলেছিলাম। এটা সমস্যার একটা দিক মাত্র। টহলদারি সংক্রান্ত সমস্যারও সমাধান হওয়া প্রয়োজন। তার পরের পদক্ষেপ হবে উত্তেজনা প্রশমন। বিদেশমন্ত্রীর আরও দাবি, ভারত ও চীনের মধ্যে সম্পর্ক কোন খাতে বইছে, গোটা বিশ্বের ভবিষ্যতকে তা প্রভাবিত করবে। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে প্রথমে সীমান্তে শান্তি প্রতিষ্ঠা হওয়া প্রয়োজন। ১০০ কোটির বেশি জনসংখ্যার দুই প্রতিবেশী দেশের ‘সমান্তরাল উত্থানে’র ফলে খুবই ‘স্বতন্ত্র’ সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি অত্যন্ত জটিল। নিউ ইয়র্কের এই অনুষ্ঠান থেকেই শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়েও মতামত প্রকাশ করেছেন জয়শঙ্কর। ঘটনাচক্রে, এই দুই প্রতিবেশী দেশেই বর্তমানে ক্ষমতার পরিবর্তন হয়েছে। আত্মবিশ্বাসের সুরে বিদেশমন্ত্রীর দাবি, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের ভবিষ্যৎ সম্পর্কও ইতিবাচক ও গঠনমূলক হবে বলেই আমরা আশাবাদী।