বিদ্যার্থীদের পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের কর্মপ্রাপ্তির যোগ। বিশেষত সরকারি বা আধা সরকারি ক্ষেত্রে যোগ প্রবল। ... বিশদ
খবর মিলেছে, জাপানের ডায়মন্ড প্রিন্সেস জাহাজে আটকে থাকা ৮ ভারতীয় আক্রান্তের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়েছে। তাঁদের সুরক্ষিতভাবে দেশে ফেরানোর ব্যাপারে ইতিমধ্যেই জাপানের বিদেশ মন্ত্রকের সঙ্গে আলোচনা চালাচ্ছে ভারত। এদিন সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, চীনের বাইরে জাপানের ওই জাহাজেই করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা সবথেকে বেশি। শুক্রবার পর্যন্ত ৬৩৪ জন যাত্রীর শরীরে করোনা ভাইরাস মিলেছে। বর্তমানে টোকিওর ইয়োকোহামা বন্দরে জাহাজটিকে রাখা হয়েছে। করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত না হওয়ায় সদ্যই ৫৪২ জনকে জাহাজ থেকে বেরনোর অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। তবে ফিরে যাওয়ার পর ইজরায়েলের এক বাসিন্দার শরীরে করোনা ভাইরাস মিলেছে বলে খবর।
এদিকে চীনের উহান শহরে ৮০ জন ভারতীয় আটকে রয়েছেন। তাঁদের দেশে ফেরানোর জন্য ভারত সরকার তৎপর হলেও চীন টালবাহানা করছে বলে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, আটকে থাকা ভারতীয়দের দেশে ফেরাতে বিশেষ বিমানকে চীনে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। যদিও চীন এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। চীনা বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র জেং শুয়াং এদিন বলেন, ‘৮০ ভারতীয়কে দেশে ফেরানোর ব্যাপারে দু’পক্ষের সংশ্লিষ্ট বিভাগের মধ্যে কথাবার্তা চলছে। চীন এই ব্যাপারে ইচ্ছাকৃত দেরি করছে, তা নয়।’
উল্লেখ্য, এই নিয়ে তৃতীয়বারের জন্য ভারতীয় বিমান চীনে উদ্ধারকাজে যাচ্ছে। দেশের ৮০ নাগরিককে উদ্ধারের পাশাপাশি উহানে ওষুধপত্র বিলি করারও পরিকল্পনা রয়েছে ভারতের। এর আগে দু’দফায় ৬৪৭ জন ভারতীয়কে দেশে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এছাড়া মালদ্বীপের সাত নাগরিককেও ভারতীয় বিমানে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয়।
অন্যদিকে ইরানে নতুন করে আরও তিনজনের শরীরে করোনা ভাইরাস মিলেছে। এর আগে বৃহস্পতিবার কোম প্রদেশের দুই প্রবীণ নাগরিক করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছিলেন। সে দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের মুখপাত্র কিয়ানুশ জাহানপুর বলেন, নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে দু’জন কোম প্রদেশের বাসিন্দা এবং আর একজনের বাড়ি আরক শহরে। জানা গিয়েছে, করোনা আতঙ্কের জেরে ইরানবাসীকে প্রতিবেশী দেশ ইরাকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।