পরিবারের কারও শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা বৃদ্ধির যোগ। জরুরি কাজকর্ম সর্বপ্রথম করে ফেলার চেষ্টা করুন। ... বিশদ
এই ইস্যুতে এদিন আরও একবার অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়েছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিধানসভায় তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ নিয়ে কথা বলার এক্তিয়ার নেই আমাদের, এটা দেশের ব্যাপার। কেন্দ্রীয় সরকার যা সিদ্ধান্ত নেবে, রাজ্য তার সঙ্গে একমত।’
নিজের দেশের এই দুঃসময়ে মুখ খুলেছেন দিল্লিতে ‘রাজনৈতিক আশ্রয়’ নেওয়া প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। অবিলম্বে চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের মুক্তির দাবি জানিয়েছেন। এদিন আওয়ামি লিগের ‘এক্স’ হ্যান্ডলে তাঁর বিবৃতি প্রকাশিত হয়। হাসিনা বলেছেন, ‘সনাতন ধর্মাবলম্বী সম্প্রদায়ের একজন শীর্ষ নেতাকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে। অবিলম্বে তাঁকে মুক্তি দিতে হবে। চট্টগ্রামে মন্দির পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। সকল সম্প্রদায়ের মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা ও জীবন-সম্পত্তির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।’ যদিও এদিন ইসকনকে নিষিদ্ধ করার আর্জি হাইকোর্টে খারিজ হতেই চিন্ময়কৃষ্ণের সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছে এই সংগঠন। ঢাকার স্বামীবাগে এক সাংবাদিক বৈঠকে বাংলাদেশ ইসকনের সাধারণ সম্পাদক চারুচন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী বলেন, ‘চিন্ময়কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী ইসকনের কেউ নন। আগেই তাঁকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তাঁর কোনও কাজের দায় ইসকন নেবে না।’
পদ্মাপারে অশান্তির আঁচ এসে পড়েছে কলকাতার রাজপথে। সেদেশে সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচারের প্রতিবাদে এদিন দুপুরে বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশন অভিযানের ডাক দিয়েছিল হিন্দু জাগরণ মঞ্চ। প্রায় ১,১০০-১,২০০ সমর্থক শিয়ালদহে জমায়েত হয়ে পার্ক সার্কাসের উদ্দেশে রওনা হন। বেকবাগান মোড়ে ব্যারিকেড ভেঙে পুলিসের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়েন আন্দোলনকারীরা। তার জেরে মাথা ফাটে কড়েয়া থানার এসআই কৃষ্ণেন্দু বিশ্বাসের।