পরিবারের কারও শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা বৃদ্ধির যোগ। জরুরি কাজকর্ম সর্বপ্রথম করে ফেলার চেষ্টা করুন। ... বিশদ
এদিন সকালে রাজ্য বিধানসভার অধিবেশনে অংশ নিয়েছিলেন মমতা। সাম্প্রতিক বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক ও সামাজিক ইস্যুতে নিজের তথা দলের অবস্থানও ব্যাখ্যা করেছেন তিনি। এরপর উড়ে যান রাঁচিতে। বিকেলের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে কলকাতায় ফিরে আসেন। মোরাবাদি স্টেডিয়াম ময়দানে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী উপস্থিত হওয়া মাত্রই উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে জনতা। ধামসা-মাদল বাজিয়ে স্বাগত জানানো হয় মমতাকে। তাঁকে অভ্যর্থনা জানান হেমন্তর স্ত্রী তথা নির্বাচন পর্বে সবচেয়ে চর্চিত ব্যক্তিত্ব কল্পনা সোরেন। মঞ্চে ওঠা মাত্রই দিদি, দিদি সিংহগর্জন স্টেডিয়ামজুড়ে। মমতা সোজা চলে যান ঝাড়খণ্ড রাজ্যের রূপকার ‘গুরুজি’ শিবু সোরেন ও তাঁর স্ত্রী রূপি সোরেনের কাছে। উত্তরীয় পরিয়ে সম্মান জানান হেমন্ত সোরেনের মা রূপিদেবীকে। নমস্কার জানান গুরুজিকে। এগিয়ে এসে মমতাকে প্রণাম করেন আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদব। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী কথা বলেন হেমন্ত, অখিলেশ, অরবিন্দ কেজরিওয়াল ও তাঁর স্ত্রী সুনীতা, ভগবন্ত মান, রাঘব চাড্ডা, মল্লিকার্জুন সহ আরও অনেকের সঙ্গে। মুখোমুখি দেখা হতে নমস্কার বিনিময় ছাড়া, সেভাবে রাহুলকে কথা বলতে দেখা যায়নি তৃণমূল সুপ্রিমোর সঙ্গে। ৮১টি আসন বিশিষ্ট ঝাড়খণ্ড বিধানসভায় ইন্ডিয়া জোট দখল করেছে ৫৬টি। যারমধ্যে ৩৪টি আসন একাই পেয়েছে জেএমএম, জোট ভুক্ত কংগ্রেস ১৬টি, আরজেডি চারটি এবং সিপিআই (এমএল) দুটি আসন দখল করেছিল। এদিন অবশ্য হেমন্ত সোরেন ছাড়া অন্য কেউ মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেননি।