সপরিবারে নিকট ভ্রমণের পরিকল্পনা। সহকর্মীরা কর্মক্ষেত্রে শত্রুতা করতে পারে। নতুন কোনও কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মক্ষেত্রে বদলির ... বিশদ
ঝুনঝুনুর একটি শেল্টার হোমে থাকতেন রোহিতাস। মূক ও বধির ওই যুবক অনাথ ছিলেন। বৃহস্পতিবার অসুস্থ হয়ে পড়ায় তাঁকে ভর্তি করা হয় ঝুনঝুনুর সবচেয়ে বড়ো সরকারি প্রতিষ্ঠান ভগবান দাস খৈতান হাসপাতালে। দুপুরেই ওই যুবককে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিত্সকরা। দেহ পাঠানো হয় মর্গে। পরিবারের কেউ না থাকায় দু’ঘণ্টা পর পুলিসই শেষকৃত্যের জন্য দেহ অ্যাম্বুল্যান্সে করে শ্মশানে পাঠিয়ে দেয়। চিতায় তোলা হয় রোহিতাসকে। আগুন দেওয়ার ঠিক আগের মুহূর্তে তাঁর দেহ নড়ে ওঠে। শ্বাসও নিতে শুরু করেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গে ওই যুবককে হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়। এই ঘটনায় একের পর এক প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। প্রথমবার ওই যুবককে মৃত ঘোষণার পর ময়নাতদন্ত হওয়ার কথা ছিল। আশ্চর্যজনকভাবে হাসপাতালের মেডিক্যাল রেকর্ডেও দেহের ময়নাতদন্ত করার উল্লেখ রয়েছে। সেই ‘ভুয়ো’ তথ্য নথিবদ্ধ করল কে? এ নিয়ে ধোঁয়াশা ছড়িয়েছে। চিকিত্সকরাও কী ভালো করে পরীক্ষা না করে যুবককে মৃত ঘোষণা করেছিলেন? গঠন করা হয়েছে তদন্ত কমিটি।