সপরিবারে নিকট ভ্রমণের পরিকল্পনা। সহকর্মীরা কর্মক্ষেত্রে শত্রুতা করতে পারে। নতুন কোনও কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মক্ষেত্রে বদলির ... বিশদ
রাজ্য কর্মীদের ক্ষেত্রে মূল বেতনের ন্যূনতম ৬ শতাংশ হারে টাকা কেটে জিপিএফ তহবিলে জমা করা বাধ্যতামূলক। কিন্তু কোনও কর্মী চাইলে মূল বেতনের পুরোটাই জিপিএফ তহবিলে জমা দিতে পারেন। আবেদনের ভিত্তিতে বেতন থেকে সেই অতিরিক্ত টাকা কেটে জিপিএফ তহবিলে জমা পড়ে যায়। যেহেতু ব্যাঙ্ক-ডাকঘরের তুলনায় জিপিএফে বেশি সুদ পাওয়া যায়, তাই দীর্ঘ মেয়াদে ভবিষ্যতের জন্য টাকা জমাতে কর্মীদের একটা বড় অংশ বেশি পরিমাণে বেতন থেকে টাকা কাটিয়ে জিপিএফে জমা দেন।
এবার বেশি টাকা রাখলেও কেউ তা একটি আর্থিক বছরে ৫ লক্ষর বেশি দিতে পারবেন না। নতুন ব্যবস্থাকে স্বাগত জানিয়ে রাজ্য সরকারি কর্মী সংগঠনের প্রবীণ নেতা মনোজ চক্রবর্তী বলেন, এতে সমতা এল। শিক্ষক, সরকারি কর্মী সবার বেতনের টাকা সরকারি ট্রেজারি থেকে আসে। তাই দু’রকম নিয়ম থাকা ঠিক নয়। অর্থদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, যাঁদের ইতিমধ্যেই চলতি আর্থিক বছরে জিপিএফ তহবিলে দেওয়া টাকা ৫ লক্ষ হয়ে গিয়েছে তাঁদের বেতন থেকে এই খাতে ট্রেজারি আর টাকা কাটবে না। সর্বোচ্চ সীমা ছুঁতে যাঁদের এখনও বাকি আছে, তাঁদের ৫ লক্ষ টাকার হিসেব করে বাকি মাসগুলিতে টাকা কাটতে হবে।