প্রবল বর্ষণে বিপর্যস্ত মুম্বই। এই অবস্থায় বুধবার রাতে মুখ খোলা ম্যানহোলে পড়ে মৃত্যু হয়েছে এক মহিলার। আন্ধেরির এই ঘটনার জেরে প্রশ্নের মুখে পড়েছে প্রশাসন। অবহেলার অভিযোগে বৃহস্পতিবার বৃহন্মুম্বই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন (বিএমসি) ও একজন কন্ট্রাক্টরের বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিস।
বেঙ্গালুরুর ফ্ল্যাটে ২৬ বছর বয়সি তরুণী খুনের ঘটনায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতে পেল পুলিস। মহালক্ষ্মী নামের ওই তরুণীকে হত্যায় জড়িত সন্দেহভাজনকে শনাক্ত করা গিয়েছে। নাম মুক্তিরঞ্জন রায়। তবে বুধবার আত্মহত্যা করে ওই যুবক। ইতিমধ্যে তার দেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
লখনউ, ২৭ সেপ্টেম্বর: উত্তরপ্রদেশের হাথরাসে ফের একটি নক্কারজনক ঘটনা। এবার অন্ধ-কুসংস্কারের বলি হল দ্বিতীয় শ্রেণির এক ছাত্র। স্কুলের সাফল্য কামনা করে খুন করা হল ওই শিশুকে! ঘটনায় ইতিমধ্যেই ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিসের অনুমান, কালা জাদু সংক্রান্ত কুসংস্কারের জেরেই এই খুনের ঘটনাটি ঘটেছে।
পুলিসের তরফে জানা গিয়েছে, ধৃতদের মধ্যে রয়েছে ওই বেসরকারি স্কুলের ডিরেক্টর, তাঁর বাবা ও তিন শিক্ষক। ডিরেক্টরের বাবা ‘ব্ল্যাক ম্যাজিক’-এ বিশ্বাস করত বলে জানতে পেরেছে পুলিস। তাঁকেই এই ঘটনার মূলচক্রী বলে মনে করা হচ্ছে।
পুলিসি তদন্তে জানা গিয়েছে, স্কুলেরই হোস্টেলে এই অপকর্মটি ঘটিয়েছে অভিযুক্তরা। তবে তাঁদের পরিকল্পনা ছিল অন্যরকম। হোস্টেলের বাইরে একটি টিউবওয়েলের কাছে পড়ুয়াকে এনে খুন করার ছক কষা হয়েছিল। কিন্তু হোস্টেলের বাইরে বের করে আনতেই চিৎকার শুরু করে দেয় ওই ছাত্র। তারপরই তাঁকে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয় বলে অভিযোগ।
মৃত পড়ুয়ার বাবা জানান, সোমবার সকালে তাঁকে স্কুলের তরফে ফোন করে বলা হয় ছেলে খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছে। দ্রুত ওই পড়ুয়ার পরিজনেরা স্কুলে পৌঁছলে তাঁদের জানানো হয় ডিরেক্টর গাড়িতে করে শিশুটিকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছে। স্কুলের বক্তব্যে অসংগতি লক্ষ্য করায় থানায় অভিযোগ দায়ের করে পরিবার। পরে ডিরেক্টরের গাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয় ওই খুদের দেহ। এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
পুলিসের তরফে জানা গিয়েছে, ধৃতদের মধ্যে রয়েছে ওই বেসরকারি স্কুলের ডিরেক্টর, তাঁর বাবা ও তিন শিক্ষক। ডিরেক্টরের বাবা ‘ব্ল্যাক ম্যাজিক’-এ বিশ্বাস করত বলে জানতে পেরেছে পুলিস। তাঁকেই এই ঘটনার মূলচক্রী বলে মনে করা হচ্ছে।
পুলিসি তদন্তে জানা গিয়েছে, স্কুলেরই হোস্টেলে এই অপকর্মটি ঘটিয়েছে অভিযুক্তরা। তবে তাঁদের পরিকল্পনা ছিল অন্যরকম। হোস্টেলের বাইরে একটি টিউবওয়েলের কাছে পড়ুয়াকে এনে খুন করার ছক কষা হয়েছিল। কিন্তু হোস্টেলের বাইরে বের করে আনতেই চিৎকার শুরু করে দেয় ওই ছাত্র। তারপরই তাঁকে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয় বলে অভিযোগ।
মৃত পড়ুয়ার বাবা জানান, সোমবার সকালে তাঁকে স্কুলের তরফে ফোন করে বলা হয় ছেলে খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছে। দ্রুত ওই পড়ুয়ার পরিজনেরা স্কুলে পৌঁছলে তাঁদের জানানো হয় ডিরেক্টর গাড়িতে করে শিশুটিকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছে। স্কুলের বক্তব্যে অসংগতি লক্ষ্য করায় থানায় অভিযোগ দায়ের করে পরিবার। পরে ডিরেক্টরের গাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয় ওই খুদের দেহ। এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
