প্রবল বর্ষণে বিপর্যস্ত মুম্বই। এই অবস্থায় বুধবার রাতে মুখ খোলা ম্যানহোলে পড়ে মৃত্যু হয়েছে এক মহিলার। আন্ধেরির এই ঘটনার জেরে প্রশ্নের মুখে পড়েছে প্রশাসন। অবহেলার অভিযোগে বৃহস্পতিবার বৃহন্মুম্বই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন (বিএমসি) ও একজন কন্ট্রাক্টরের বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিস।
বেঙ্গালুরুর ফ্ল্যাটে ২৬ বছর বয়সি তরুণী খুনের ঘটনায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতে পেল পুলিস। মহালক্ষ্মী নামের ওই তরুণীকে হত্যায় জড়িত সন্দেহভাজনকে শনাক্ত করা গিয়েছে। নাম মুক্তিরঞ্জন রায়। তবে বুধবার আত্মহত্যা করে ওই যুবক। ইতিমধ্যে তার দেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
ইম্ফল ও নয়াদিল্লি: মায়ানমার থেকে ৯০০ কুকি জঙ্গি ঢুকে পড়েছে মণিপুরে। নিরাপত্তা আধিকারিক কুলদীপ সিংয়ের মন্তব্যের পরেই তোলপাড় শুরু হয় রাজ্যজুড়ে। তাঁর পদত্যাগের দাবিতে সরব হয় কুকিরা। কুকি অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে বন্ধেরও ডাক দেওয়া হয়। এরমধ্যেই ভোলবদল রাজ্য সরকারের। এবার ভিন্ন সুর শোনা গেল নিরাপত্তা আধিকারিকের গলায়। ওই গোয়েন্দা রিপোর্টের যথার্থতা নিয়ে এবার প্রশ্ন তুললেন তিনি। কুলদীপ জানিয়েছেন, বিভিন্ন সূত্র থেকে যা খবর মিলেছে, তাতে একটা বিষয় স্পষ্ট—৯০০ কুকি জঙ্গির অনুপ্রবেশের খবর ঠিক নয়।
সপ্তাহখানেক আগে জঙ্গি অনুপ্রবেশের রিপোর্ট এসেছিল গোয়েন্দাসূত্রে। তার পরেই দফায় দফায় বৈঠক করেন নিরাপত্তা আধিকারিকরা। স্পর্শকাতর এলাকাগুলিতে মোতায়েন করা হয় অতিরিক্ত সেনা ও আধা সেনা। ২০ সেপ্টেম্বর সাংবাদিক সম্মেলনে কুলদীপ জানান, যতক্ষণ পর্যন্ত গোয়েন্দা রিপোর্ট ভুল বলে প্রমাণিত না হচ্ছে, ততক্ষণ তা ১০০ শতাংশ ঠিক বলেই বিশ্বাস আমাদের। যদি বিষয়টি সত্যি না হয়, সেক্ষেত্রে দু’টি বিষয় হতে পারে—হয় এমন কিছু আদৌ ঘটেনি অথবা আপনার চেষ্টার কারণে তা হয়নি। তবে কোনওভাবেই বিষয়টিকে হাল্কাভাবে নেওয়া যাবে না।
বৃহস্পতিবার নিরাপত্তা আধিকারিক ও পুলিসের ডিজি রাজীব সিংয়ের সই করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মেইতেই জনগোষ্ঠীর উপর হামলা চালাতে মায়ানমার থেকে ৯০০ জন প্রশিক্ষিত কুকি জঙ্গি মণিপুরে ঢুকেছে বলে খবর মিলেছিল। কিন্তু বিভিন্ন সূত্রে সেই সম্পর্কে খবর নেওয়া হয়। দেখা গিয়েছে, ওই খবরের কোনও ভিত্তি নেই। যদিও সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে বিভিন্ন জায়গায় এখনও নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করা রয়েছে বলে খবর। আম জনতাকে অযথা আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরের তরফেও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
সপ্তাহখানেক আগে জঙ্গি অনুপ্রবেশের রিপোর্ট এসেছিল গোয়েন্দাসূত্রে। তার পরেই দফায় দফায় বৈঠক করেন নিরাপত্তা আধিকারিকরা। স্পর্শকাতর এলাকাগুলিতে মোতায়েন করা হয় অতিরিক্ত সেনা ও আধা সেনা। ২০ সেপ্টেম্বর সাংবাদিক সম্মেলনে কুলদীপ জানান, যতক্ষণ পর্যন্ত গোয়েন্দা রিপোর্ট ভুল বলে প্রমাণিত না হচ্ছে, ততক্ষণ তা ১০০ শতাংশ ঠিক বলেই বিশ্বাস আমাদের। যদি বিষয়টি সত্যি না হয়, সেক্ষেত্রে দু’টি বিষয় হতে পারে—হয় এমন কিছু আদৌ ঘটেনি অথবা আপনার চেষ্টার কারণে তা হয়নি। তবে কোনওভাবেই বিষয়টিকে হাল্কাভাবে নেওয়া যাবে না।
বৃহস্পতিবার নিরাপত্তা আধিকারিক ও পুলিসের ডিজি রাজীব সিংয়ের সই করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মেইতেই জনগোষ্ঠীর উপর হামলা চালাতে মায়ানমার থেকে ৯০০ জন প্রশিক্ষিত কুকি জঙ্গি মণিপুরে ঢুকেছে বলে খবর মিলেছিল। কিন্তু বিভিন্ন সূত্রে সেই সম্পর্কে খবর নেওয়া হয়। দেখা গিয়েছে, ওই খবরের কোনও ভিত্তি নেই। যদিও সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে বিভিন্ন জায়গায় এখনও নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করা রয়েছে বলে খবর। আম জনতাকে অযথা আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরের তরফেও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
