শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
করেছিল কংগ্রেস। গত মঙ্গলবার ফের বিতর্ক সৃষ্টি করে নতুন করে একই ফরমান জারি করেছে উত্তরপ্রদেশ সরকার। এবার যোগী আদিত্যনাথের দেখানো পথেই হাঁটল হাত শিবির। বিষয়টি নিয়ে সোনিয়া গান্ধীর দলকে কাঠগড়ায় তুলেছে রাজনৈতিক দলগুলি। দলের অন্দরে বিতর্ক তুঙ্গে। সোশ্যাল মিডিয়ায় উঠেছে নিন্দার ঝড়। সুখু সরকারের এই সিদ্ধান্তকে মোটেই ভালো চোখে নেয়নি কংগ্রেস। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী বিক্রমাদিত্যকে দিল্লিতে ডেকে পাঠায় শীর্ষ নেতৃত্ব। সূত্রের খবর, হিমাচলের নগরোন্নয়নমন্ত্রীর উপর অসন্তুষ্ট দলের সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে। বিক্রমাদিত্যের এই পদক্ষেপকে ‘নিন্দনীয়’ ও ‘বৈষম্যমূলক’ আখ্যা দিয়েছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী টি এস সিং দেও। তাঁর তোপ, ‘কাঁওয়ার যাত্রার সময় এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছিল উত্তরপ্রদেশ সরকার। তাহলে কি আমাদেরও সেই পথে হাঁটতে হবে? নীতি স্পষ্ট নয়। কোনও ব্যক্তি নয়, এখানে একটি ব্র্যান্ডকে বিক্রি করা হচ্ছে। তাই কারুর নাম দেওয়ার সত্যিই কোনও প্রয়োজন নেই।’ হিমাচল প্রদেশের নগরোন্নয়নমন্ত্রীকে এবিষয় কোনওরকম বিতর্কিত মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকতে বলেছে হাত শিবির।
মঙ্গলবার খাদ্য সুরক্ষা নিয়ে বৈঠকে বসেছিল সিমলা পুরসভা ও নগরোন্নয়ন দপ্তর। এরপর বুধবার খাবারের দোকান নিয়ে নতুন ফরমান জারি করে রাজ্য প্রশাসন। বিক্রমাদিত্য বলেন, ‘পরিচয়পত্র দেওয়ার জন্য স্ট্রিট-ভেন্ডিং প্যানেল চালু করা হয়েছে। স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে রেজিস্ট্রেশন সহ অন্যান্য তথ্য দেওয়া বাধ্যতামূলক।’