পেশাদারি কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধির যোগ। জ্ঞাতি শত্রুদের থেকে সতর্ক থাকবেন। স্বাস্থ্য খুব একটা ... বিশদ
কালিম্পংয়ের জেলাশাসক বালা সুহ্মমণ্যিম টি বলেন, শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত চিকিৎসা চলছে গুরুতর আহতদের। দুর্ঘটনার কারণ এখনও জানা যায়নি। প্রশাসন সূত্রে খবর, সংশ্লিষ্ট বাসে যাত্রী ছিলেন ২২-২৩ জন। তবে তাঁদের মধ্যে কোনও পর্যটক আছেন কি না, তা স্পষ্ট নয়। জেলাশাসক আরও বলেন, ওই বাসের যাত্রীদের কেউ নিত্যযাত্রী, আবার কেউ পেশাগত কিংবা ব্যক্তিগত কারণে সিকিম যাচ্ছিলেন। সংশ্লিষ্ট বাসে কোনও পর্যটক ছিলেন কি না, জানার চেষ্টা চলছে।
দুপুরে শিলিগুড়ি থেকে যাত্রী নিয়ে সিকিমের গ্যাংটকের উদ্দেশে রওনা হয় বাসটি। সিকিম সীমানা সংলগ্ন কালিম্পং জেলার রংপো থানার আন্ধেরীতে আচমকা সেটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। পুলিস ও স্থানীয় সূত্রের খবর, রাস্তাটি সরু হলেও তেমন যানজট ছিল না। বিকেল ৩টা নাগাদ আন্ধেরীতে বাঁক অতিক্রম করার সময় আচমকা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গভীর খাদে পড়ে যায়। শূন্যে কয়েকবার পাল্টি খেয়ে পাহাড়ের গা বেয়ে গড়িয়ে পড়ে তিস্তার পাড়ে। সঙ্গে সঙ্গে উদ্ধার কাজে ঝাঁপিয়ে পড়েন স্থানীয়রা। খবর পেয়েই জেলা পুলিস, প্রশাসন, দমকল বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছয়।
কালিম্পংয়ের পুলিস ও প্রশাসন জানিয়েছে, মৃত ও জখম যাত্রীদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। পরে মৃতদেহগুলি গ্যাংটকে পাঠানো হয়। আজ,
রবিবার সেখানেই ময়নাতদন্তের পর দেহগুলি পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে। ঘটনার পর রাত পর্যন্ত সিকিমগামী সংশ্লিষ্ট রাস্তায় ব্যাপক যানজট ছিল। পুলিস কোনও রকমে পরিস্থিতি সামাল দেয়।