পেশাদারি কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধির যোগ। জ্ঞাতি শত্রুদের থেকে সতর্ক থাকবেন। স্বাস্থ্য খুব একটা ... বিশদ
পুবালি বাতাস থমকে দিয়েছে উত্তুরে হাওয়াকে। তাই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বৃহস্পতিবার থেকে বাড়তে শুরু করে। শনিবার কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (২১.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস) স্বাভাবিকের থেকে ৩.৭ ডিগ্রি বেশি ছিল। কিন্তু দিনের বেলা মেঘলা আকাশ ও বৃষ্টির জন্য সর্বোচ্চ তাপমাত্রা (২২ ডিগ্রি) অনেকটা কমে যায়। এটা স্বাভাবিক সর্বোচ্চ তাপমাত্রার থেকে ৬.৯ ডিগ্রি কম। এদিন সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার মধ্যে পার্থক্য ছিল খুবই কম। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কমে যাওয়া ও পুবালি বাতাসের জন্য ‘ছদ্ম’ শীতের অনুভূতি হয়েছে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কমে ফের কলকাতা সহ উপকূল সংলগ্ন এলাকায় শীত ফিরতে কয়েকদিন সময় লাগবে। আলিপুর আবহাওয়া অফিসের অধিকর্তা জানিয়েছেন, বাতাসে বেশি পরিমাণে জলীয় বাষ্প ঢুকে যাওয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ফের ১৭ ডিগ্রির আশপাশে আসতে ৪-৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত লেগে যেতে পারে।
শনিবার কলকাতা, দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, হাওড়া ও হুগলি জেলাতেই মূলত হাল্কা বৃষ্টিপাত হয়েছে। উপকূলের দূরবর্তী ও উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টি হয়নি। এদিন বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত সবথেকে বেশি (প্রায় ২০ মিমি) বৃষ্টি হয়েছে উত্তর ২৪ পরগনার বারাকপুরে। ঝাড়গ্রাম, হুগলির মগরাতে প্রায় ১০ মিমি বৃষ্টি হয়েছে। বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, বীরভূম, পশ্চিম বর্ধমান প্রভৃতি জেলাতে পুবালি বাতাস সক্রিয় না থাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিশেষ কমেনি। পুরুলিয়াতে এদিনও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রির আশপাশে ছিল।