সপরিবারে নিকট ভ্রমণের পরিকল্পনা। সহকর্মীরা কর্মক্ষেত্রে শত্রুতা করতে পারে। নতুন কোনও কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মক্ষেত্রে বদলির ... বিশদ
প্রসঙ্গত, সদস্য সংগ্রহ অভিযান কর্মসূচি শেষ হচ্ছে আগামী ৩০ নভেম্বর। এই সময়ের মধ্যে দেশজুড়ে ১০ কোটিরও বেশি সদস্য সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে বিজেপি। বঙ্গ পার্টিকে টার্গেট দেওয়া হয়েছে এক কোটি সদস্য সংগ্রহের। আর এতেই বেজায় ফাঁপড়ে পড়েছেন রাজ্যের বিজেপি নেতারা। রাজনৈতিক সূত্রের দাবি, দিনকয়েক আগে দলের বঙ্গ নেতৃত্ব কেন্দ্রীয় পার্টিকে অনুরোধ করেছিল যাতে, এই সময়সীমা কিছু বাড়ানো যায়।। কারণ হিসেবে বলা হয়েছিল যে, লাগাতার উৎসবের মরশুমে বাংলায় সদস্য সংগ্রহের কাজ সেভাবে করা যায়নি। অন্যান্য রাজ্যে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। তাই বঙ্গ বিজেপির জন্য এই সময়সীমা ‘কনসিডার’ করা হোক। রাজনৈতিক সূত্রের খবর, সেইসময়ও রাজ্য পার্টির এহেন অনুরোধকে কোনওরকম পাত্তা দেয়নি দিল্লি। আর শুক্রবারের বৈঠকে এই ব্যাপারে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে বিজেপির কেন্দ্রীয় পার্টি। বাংলায় এখনও পর্যন্ত বিজেপির কত সদস্য সংগ্রহ হয়েছে, তা নিয়ে প্রকাশ্যে মুখই খুলতে চাইছেন না দলের কোনও দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাই। প্রশ্ন উঠছে, পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের আগে রাজ্যে দলের সাংগঠনিক হাল কি আরও বেহাল হয়ে পড়েছে? বিজেপির অন্দরেও শুরু হয়েছে চর্চা।