সপরিবারে নিকট ভ্রমণের পরিকল্পনা। সহকর্মীরা কর্মক্ষেত্রে শত্রুতা করতে পারে। নতুন কোনও কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মক্ষেত্রে বদলির ... বিশদ
রায়দান পর্বে বিচারকের মন্তব্য, সরকার পক্ষ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণ করতে পারেনি, তাই তাঁদের মামলা থেকে রেহাই দেওয়া হল। রায়দানের পর পাঁচ মুক্তিপ্রাপ্তের তরফে আইনজীবী ইয়াসিন রহমান ও রাজেশ রায় বলেন,‘পুলিস যে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছিল, এই ঘটনাই তার বড় উদাহরণ। না হলে কী করে দুই মহিলাকে চার্জশিটে বেমালুম পুরুষ সাজিয়ে দিল। এটা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ও হাস্যকরও বটেও।’ এই পর্বে মুক্তিপ্রাপ্তদের বক্তব্য, ‘পুলিস স্রেফ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতেই এই ভিত্তিহীন মামলা দায়ের করেছে, যার কোনও যৌক্তিকতা নেই। ব্যাঙ্কশাল আদালতের মুখ্য সরকারি কৌঁসুলি অভিজিৎ চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘ওই মামলার রায়ের বিষয়ে কিছু জানা নেই। খোঁজখবর নেব।’
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০২৩ সালের ২৫ এপ্রিল বিভিন্ন দাবি‑দাওয়া নিয়ে বিক্ষোভ অবস্থান চলছিল। ওই ঘটনায় নিউমার্কেট থানার পুলিস স্বতঃপ্রণোদিতভাবে বেআইনি জমায়েত, সরকারি কাজে বাধা সহ একাধিক ধারায় মামলা দায়ের করে। সেই মামলায় পুলিস মোট পাঁচ বাম নেতা‑নেত্রীকে অভিযুক্ত করে।
যদিও ওই ঘটনায় পুলিস কাউকেই গ্রেপ্তার করেনি। পরবর্তী সময় ব্যাঙ্কশালের বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে চার্জশিট পেশ করলে আদালত তাঁদের কোর্টে হাজির হওয়ার জন্য নির্দেশ দেয়। তার ভিত্তিতে ওই পাঁচজন আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন নেন। পরবর্তী সময় পাঁচজনের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে শুরু হয় মূল মামলার বিচার। তাতেই ‘লিঙ্গ পরিবর্তন’!