শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
কোভিডের সময় সংক্রমণ ঠেকাতে ‘অতিস্পর্শকাতর’ এলাকাকে ‘রেড জোন’, তুলনামূলক কম ‘স্পর্শকাতর’ এলাকাকে ‘অরেঞ্জ জোন’ হিসেবে চিহ্নিত করা হতো। অনেক সময় বায়ুদুষণের ব্যাপকতার তারতম্য বোঝাতেও এভাবে এলাকা চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। তবে বর্ষায় জমা জল সংক্রান্ত সমস্যার নিরিখে এলাকা বিভাজন রাজ্যে এই প্রথম বলেই দাবি নগরোন্নয়ন দপ্তরের কর্তাদের। এক পদস্থ আধিকারিকের কথায়, ‘সমীক্ষার পর উঠে আসা তথ্য সরাসরি অনলাইনে আপলোড করা হবে। খুব সহজেই আমরা হাতের কাছে একটি মানচিত্র প্রস্তুত রাখতে পারব। কোনও পুরসভার নির্দিষ্ট কোনও এলাকার জন্য কী ব্যবস্থা নিলে দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে, তা আমরা সহজেই বুঝতে পারব।’
এর পাশাপাশি, আড়াই মিটারের কম চওড়া সমস্ত নর্দমা, খাল এবং নিকাশিনালা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য অনলাইনে আপলোড করতে বলা হয়েছে প্রতিটি পুরসভাকে। অধিকাংশ পুরসভাই সেই রিপোর্ট জমা দিয়েছে বলে খবর। ওই রিপোর্টের ভিত্তিতে পরিস্থিতি মোকাবিলায় পাম্পিং স্টেশন ও পোর্টেবল পাম্প প্রস্তুত রাখা, পাশাপাশি সেচ, পূর্ত, কেএমডিএ সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলির সঙ্গে বৈঠক সেরে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে পুরসভাগুলিকে। এই নির্দেশিকা ইতিমধ্যে পুরসভাগুলির কাছে পৌঁছে গিয়েছে।