ব্যবসায়ে যুক্ত হলে এই মুহূর্তে খুব একটা ভালো যাবে না। প্রেম প্রণয়ে বাধা। কারও সাথে ... বিশদ
এ বিষয়ে রবিবার টেলিফোনে রূপা গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিষয়টি স্বীকার করেন। তাঁর কথায়, আমি কিছুই করিনি। জনগণের টাকা মানুষের প্রয়োজনে দিতে চেয়েছিলাম। তাই রাজ্যসভার ডেপুটি স্পিকারের কাছে আবেদন করেছিলাম। তিনি আমার এই ভাবনার উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন। পাশাপাশি দ্রুত আইন সংশোধন করে এমপি ল্যাডের টাকা করোনা প্রতিরোধে ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছেন। আমি ওনার কাছে কৃতজ্ঞ। অন্যদিকে, এদিন রূপাদেবী নিজের সাংসদ তহবিল থেকে আট কোটি টাকা করোনা মোকাবিলায় বরাদ্দ করেছেন। যার মধ্যে পাঁচ কোটি টাকা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিলে। এক কোটি টাকা দিয়েছেন রাজ্যের ত্রাণ তহবিলে। এছাড়াও বেলেঘাটা আইডি হাসপাতাল, শালবনী হাসপাতাল এবং দিল্লির একাধিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে সব মিলিয়ে আরও দু’ কোটি টাকা দিয়েছেন তিনি। এছাড়াও সাংসদ হিসেবে নিজের একমাসের বেতনও দান করেছেন বিজেপির এই এমপি।