পেশাদারি কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধির যোগ। জ্ঞাতি শত্রুদের থেকে সতর্ক থাকবেন। স্বাস্থ্য খুব একটা ... বিশদ
জেলা পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রথম থেকে সন্দেহের তালিকায় ব্যাঙ্কের ওই দু’জন আধিকারিক ছিলেন। ঘটনার পর এসবিআই থেকে বিভাগীয় তদন্ত শুরু করে। তাতে প্রাথমিকভাবে যা রিপোর্ট এসেছে, তাতে এই চুরির সামগ্রিক দায় সার্ভিস ম্যানেজার এবং ক্যাশ অ্যাসিন্ট্যান্ট-এর উপর বর্তেছে। কারণ, ব্যাঙ্কের সমস্ত চাবি এই দু’জনের কাছে গচ্ছিত থাকে। সেই চাবির ডুপ্লিকেট কীভাবে চোরদের হাতে পৌঁছল? অভিযুক্ত দু’জন এর উত্তর দিতে পারেনি। ফলে সাসপেন্ড করা হয়েছে তাঁদের।
এদিকে, কত টাকা চুরি হয়েছে, তার হিসেব দিলেও সোনা কতটা খোয়া গিয়েছে, সেই হিসেব ঘটনার ছ’দিন পরও ব্যাঙ্ক দিতে পারেনি। পুলিস বারবার চেয়েও পাচ্ছে না। জেলা পুলিসের এক শীর্ষ আধিকারিক বলেন, এখন প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে চোরদের গতিবিধি জানার চেষ্টা চলছে। এজন্য পাঁচ থেকে ছ’টি টিম তৈরি করে বিভিন্ন গোপন ডেরাতে খোঁজ চলছে।