পেশাদারি কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধির যোগ। জ্ঞাতি শত্রুদের থেকে সতর্ক থাকবেন। স্বাস্থ্য খুব একটা ... বিশদ
রেলের তরফে জানানো হয়েছে, স্বয়ংক্রিয় এই প্রযুক্তির নাম ফায়ার অ্যান্ড স্মোক ডিটেকশন সিস্টেম (এফএসডিএস) এবং ফায়ার ডিটেকশন কাম ব্রেক অ্যাপ্লিকেশন (এফডিবিএ)। এই ব্যবস্থার বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল, এই যন্ত্রগুলি ধোঁয়ার প্রকৃতি বিশ্লেষণ করবে। তাতে আগুন লাগার সম্ভাবনা থাকলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ট্রেনের এসি কামরার এলইডি প্যানেল জ্বলে উঠবে। ক্ষতিগ্রস্ত কামরায় ফ্ল্যাশার লাইট অন হয়ে যাবে এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবেই ট্রেনের ব্রেকে চাপ পড়তে শুরু করবে। একই সময়ে ট্রেনটির হুটার বেজে উঠবে। এর মাধ্যমে আগুনের গ্রাসে পড়া কামরাটিকে সহজেই চিহ্নিত করা যাবে। এটা দ্রুত আগুনের উৎসস্থলে উদ্ধারকারীদের পৌঁছতেও সাহায্য করবে। তাছাড়া একটা নির্দিষ্ট সময় পর ট্রেনটি দাঁড়িয়ে পড়বে। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে যাত্রীদের এসি ট্রেন সফরের সুরক্ষা আরও কয়েকগুণ বাড়বে বলে আশাবাদী রেল কর্তারা।
রেলের তরফে আরও জানান হয়েছে, ট্রেনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার পিছনে বহু ক্ষেত্রে অসচেতন যাত্রীদের ভূমিকা পাওয়া গিয়েছে। নিষিদ্ধ হলেও যাত্রীদের একাংশ লুকিয়ে চলন্ত ট্রেনে ধূমপান করেন। এই প্রযুক্তির দৌলতে চলন্ত ট্রেনে সিগারেট ধরালেই শোরগোল পড়ে যাবে। এমনকী চলতে চলতে দাঁড়িয়েও পড়তে পারে গোটা ট্রেন। যদিও নির্দিষ্ট কোন যাত্রী ধূমপান করেছেন, তা এই ব্যবস্থায় ধরা যাবে না। এক্ষেত্রে প্রতিটি কামরায় গুচ্ছ ক্যামেরা বসানোর টোটকা দিয়েছে ওয়াকিবহাল মহল।