কবি সুভাষ থেকে দক্ষিণেশ্বর মেট্রো পথে যাত্রীদের সমস্যা আরও বাড়তে চলেছে। কর্মীর অভাবে ধুঁকছে দেশের প্রথম মেট্রো রুট। যার জেরে অধিকাংশ সময় প্রায় সমস্ত স্টেশনের টিকিট কাউন্টার বন্ধ থাকে।
পচ্ছন্দের পাত্রীকে বিয়ে করতে না পারায় তাঁর বাবাকে খুনের অভিযোগ উঠেছিল পড়শি নিজামুদ্দিল মোল্লার বিরুদ্ধে। গত মঙ্গলবার রাতে এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায় বসিরহাটের মাটিয়া থানার মালতিপুর স্টেশন সংলগ্ন এলাকায়।
নদীর চরে বাঘের পায়ের ছাপ। এনিয়ে আতঙ্ক ছড়িয়েছে সুন্দরবনের মৈপীঠে। স্থানীয় মৎস্যজীবীরা বাঘের পায়ের ছাপ দেখে খবর দেন বনদপ্তরে। খবর পেয়েই বনদপ্তরের চিতুরি বিটের কর্মীরা ঘটনাস্থলে যান। জঙ্গলের চারদিকে জাল দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়েছে।
গঙ্গার জল এনে পরিস্রুত করে বাড়ি বাড়ি দেওয়া হবে। সেই জন্য পাইপলাইনে চলছিল টেস্টিং। তখনই, বৃহস্পতিবার রাতে, পাইপ ফেটে বিপত্তি ঘটল অশোকনগরে। ভুরকুণ্ডা পঞ্চায়েতের হিজলিয়া মোড় পাইপ ফেটে জলময়। এমনকী জলের চাপে রাস্তার একাংশে ধসও নামে।
উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের বন ও ভূমি বিভাগের নতুন কর্মাধ্যক্ষ হলেন প্রাক্তন বিধায়ক এটিএম আবদুল্লা (রনি)। শুক্রবার বারাসতে জেলা পরিষদ ভবনের তিতুমীর কক্ষে বৈঠকের পর এই খবর জানিয়েছেন সভাধিপতি নারায়ণ গোস্বামী।
সপরিবারে নিকট ভ্রমণের পরিকল্পনা। সহকর্মীরা কর্মক্ষেত্রে শত্রুতা করতে পারে। নতুন কোনও কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মক্ষেত্রে বদলির ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, চুঁচুড়া: লালপাহাড়ির দেশ-এর মায়া ত্যাগ করে পরলোকে পাড়ি দিলেন কবি অরুণ চক্রবর্তী। জনপ্রিয় গান ‘লালপাহাড়ির দেশে যা, রাঙা মাটির দেশে যা’-এর স্রষ্টা ছিলেন তিনি। গতকাল অর্থাৎ শুক্রবার গভীর রাতে চুঁচুড়ায় নিজের বাড়িতেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত হন এই কবি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
পরিবার সূত্রে খবর, দীর্ঘদিন ধরেই তাঁর ফুসফুসে সমস্যা ছিল। শারীরিক ভাবেও অসুস্থ ছিলেন। গতকাল রাত ১২টা নাগাদ হঠাৎই তাঁর শারীরিক পরিস্থিতির অবনতি হতে শুরু করে। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হলেও সে সুযোগ পরিবারকে দেননি কবি। বাড়িতেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
জানা গিয়েছে, আজ রবীন্দ্র ভবনে নিয়ে যাওয়া হবে অরুণ চক্রবর্তীর দেহ। সেখানে তার গুণগ্রাহীরা তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে পারবেন। পরে শ্যামবাবুর ঘাটে কবির শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। তবে তাঁর অমর সৃষ্টি গানই লোকমুখে তাঁকে চিরকাল জনপ্রিয় থুড়ি অমর করে রাখবে।
পরিবার সূত্রে খবর, দীর্ঘদিন ধরেই তাঁর ফুসফুসে সমস্যা ছিল। শারীরিক ভাবেও অসুস্থ ছিলেন। গতকাল রাত ১২টা নাগাদ হঠাৎই তাঁর শারীরিক পরিস্থিতির অবনতি হতে শুরু করে। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হলেও সে সুযোগ পরিবারকে দেননি কবি। বাড়িতেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
জানা গিয়েছে, আজ রবীন্দ্র ভবনে নিয়ে যাওয়া হবে অরুণ চক্রবর্তীর দেহ। সেখানে তার গুণগ্রাহীরা তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে পারবেন। পরে শ্যামবাবুর ঘাটে কবির শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। তবে তাঁর অমর সৃষ্টি গানই লোকমুখে তাঁকে চিরকাল জনপ্রিয় থুড়ি অমর করে রাখবে।
