সপরিবারে নিকট ভ্রমণের পরিকল্পনা। সহকর্মীরা কর্মক্ষেত্রে শত্রুতা করতে পারে। নতুন কোনও কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মক্ষেত্রে বদলির ... বিশদ
এদিকে ঘটনার জেরে শুক্রবার ময়নাতদন্ত শুরু হতে দেরি হয়। মৃতের প্রিয়জনের দুর্ভোগ বাড়ে। সকাল সাড়ে ১০টার বদলে ময়নাতদন্ত শুরু হয় দুপুর ২টো নাগাদ। চলে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত। সুপার বলেন, ‘বিষয়টি নজরে এসেছে। পুলিস তদন্ত করছে।’ এদিকে ভাঙচুর এবং মারামারিতে যুক্ত কর্মবন্ধুরা পুলিসের কাছে অভিযোগ এবং পাল্টা অভিযোগ করেছেন। পুলিস জানিয়েছে, তদন্ত শুরু হয়েছে।
আর জি কর সূত্রের খবর, এদিন রাতে অধ্যক্ষ অফিস তথা অ্যাকাডেমিক বাড়ির পাশেই অবস্থিত আর জি করের মর্গে ঢোকেন তিন কর্মবন্ধু (ডোম)। কিছুক্ষণ পরই ব্যাপক হইচই ও চিৎকার-চেঁচামিচির শব্দ শুনতে পাওয়া যায়। রাত ১২টা পর্যন্ত চেঁচামিচি চলে। হাসপাতাল কর্মীদের একাংশ বলেন, কোনও একটি খেলা বা বিষয়ে তিন কর্মবন্ধুর মধ্যে প্রথমে বচসা এবং গালিগালাজ, মারামারি শুরু হয়। মর্গের বিভিন্ন সরকারি কাগজপত্র চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। দরজার কাচ ভেঙে দেওয়া হয়। চেয়ার-টেবল চারদিকে ছিটকে পড়ে। কম্পিউটার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অভিযোগ হল, ঘটনার সময় ওই তিন কর্মবন্ধুই মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন।