শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মনোরঞ্জনের এক ছেলে রয়েছেন। অভাবের সংসারে কাজের তাগিদে তিনি গুজরাতে থাকেন। পাথরপ্রতিমায় দু’জনে একটি চায়ের দোকান চালাতেন। ওই চায়ের দোকানের পিছনেই স্বামী ও স্ত্রী থাকতেন। কিন্তু মনোরঞ্জন ধার-দেনায় জড়িয়ে পড়েছিলেন। পুলিসের প্রাথমিক অনুমান, ঋণের চাপেই দু’জনে আত্মঘাতী হয়েছেন। তবে ঠিক কীভাবে দু’জনের মৃত্যু হল, পুলিস তার তদন্ত শুরু করেছে।
এবিষয়ে স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য রবীন্দ্রনাথ দাস বলেন, মনোরঞ্জন খুব ভালো ছেলে ছিল। স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে কোনওদিন কেউ গণ্ডগোল দেখিনি। কীভাবে দু’জনের মৃত্যু হল, বুঝতে পারছি না।