শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
২০২৩ সালের ২৬ মার্চ। সাতসকালে ময়লা ফেলতে গিয়েছিল ক্লাস ওয়ানের ছাত্রী। সিঁড়ি থেকেই অপহরণ করে শিশুকে নিজের ঘরে নিয়ে যায় অলোক কুমার সাউ। যৌন নির্যাতনের পর খুন করে সেউ শিশুকন্যাকে। ঘটনায় উত্তাল হয়ে ওঠে তিলজলা এলাকা। ক্ষুব্ধ জনতা জ্বালিয়ে দেয় পুলিসের গাড়ি, বাইক। আইনশৃঙ্খলা অবনতি হওয়ার জেরে সরিয়ে দেওয়া হয় তৎকালীন তিলজলা থানার অফিসার ইন-চার্জকে। বছর দেড়েকের মাথায় ঠিক একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে আর জি কর হাসপাতালে। মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের ঘটনার ফের উত্তাল গোটা রাজ্য। অভয়ার বিচারের দাবিতে সরগরম গোটা শহর। লাগাতার মিছিল, আন্দোলনের মধ্যেই তিলজলার শিশুকন্যাকে ধর্ষণ-খুনের ঘটনায় মৃত্যুদণ্ডের নিদান দিয়েছেন বিচারক।
এদিন সাজার খবর আদালতের বাইরে আসার পরই বাড়িতে ফোন করে জানান নির্যাতিতার দাদু। তিনি বলেন, ‘আমার নাতনির ধর্ষণ ও খুনের ঘটনাকেই রাজনীতির অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করার চেষ্টা করেছিল কোনও কোনও রাজনৈতিক দল। উস্কানি দিয়ে অশান্তি পাকানোর চেষ্টা করেছিল অনেকে। যদিও পুলিস, প্রশাসন গোটা বিষয়টি নিয়ন্ত্রণে আনে। একই ঘটনা ঘটেছে আর জি করের ক্ষেত্রেও। জরুরি চিকিৎসা বন্ধ রেখে আন্দোলনে নেমেছিলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। কিন্তু, তাতে তো আর বিচার দ্রুত হবে না। বিচারের জন্য প্রয়োজনীয় সময় দিতেই হবে।’ শিশুটির দাদু আরও বলেন, ‘দেশের আইন মানি, আদালত মানি। আমরা অভয়ার ন্যায় বিচার চাই।’