শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
রবিবারই বাগদার হেলেঞ্চায় তৃণমূলের জেলাস্তরের নেতাকর্মীদের নিয়ে বৈঠকে স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছিল, নির্বাচনের কাজে সবাইকে ঝাঁপাতে হবে। কোনও আপত্তি বা বিরোধিতা বরদাস্ত করা হবে না। সোমবার বারাসতের নীলদর্পণ মিটিং হলে এই কথাই আরও একবার স্মরণ করিয়ে দিয়েছে তৃণমূল নেতৃত্ব। গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব যে কোনওভাবেই মেনে নেওয়া হবে না, তা জানিয়ে দেওয়া হয়। পাশাপাশি, দলের পদাধিকারীদের এলাকায় ভোট কম পাওয়া গেলে দল ব্যবস্থা নেবে বলেও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
এদিন বৈঠকে বাগদা বিধানসভার ১২টি অঞ্চলের প্রধান, উপপ্রধান বা সাংগঠনিক নেতৃত্বকে বেশ কিছু নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ঠিক হয়েছে, ১২টি গ্রাম পঞ্চায়েতে সংগঠনের কাজ দেখভাল করবেন সুজিত বসু, রথীন ঘোষ, নির্মল ঘোষ, পার্থ ভৌমিক ও নারায়ণ গোস্বামী। শুধু তাই নয়, বনগাঁ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের মহিলা সেল, এসসি ও এসটি সেলের সদস্যরাও বাড়ি বাড়ি গিয়ে উপ নির্বাচনের প্রচার করবেন বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে। নারায়ণ গোস্বামী বলেন, ‘মানুষের উন্নয়ন চাই। তাই তারা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গেই থাকবে। আমাদের কেউ যদি ভোটে খারাপ ফলাফল করে, তাহলে তাঁকে পদ থেকে সরিয়ে দিতে আমরা দলীয় স্তরে সুপারিশ করব। আর বিজেপি যাঁকে প্রার্থী করেছে, তিনি এমনিতেই হেরে যাবেন। ওঁদের দলের লোকই ওঁকে ভোট দেবেন না।’ নিজস্ব চিত্র