শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, এলাকায় জনপ্রিয় ছিলেন দেবকুমার ভট্টাচার্য নামে ওই বৃদ্ধ। শিবপুর রোডে থাকতেন। স্থানীয় একটি পুজোর উদ্যোক্তা। শনিবার রক্ষাকালী পুজোর রাতে দেবীপ্রতিমার একটি রুপোর হার নিয়ে স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে তার বিবাদ হয়। হারটি ছিঁড়ে যাওয়ার কারণে তিনি সেটি প্রতিমার গলায় পরাতে দিতে চাননি। সময়ের অভাবে হারটি মেরামতও সম্ভব হয়নি। হার পরানো নিয়ে বচসার পর রবিবার ভোরবেলা পুজো শেষে তিনি বাড়িতে ঘুমোতে চলে যান। তখন তাঁর বাড়িতে চড়াও হন ওই ব্যক্তিরা। বৃদ্ধকে চোর অপবাদ দেন। অনুমান, এই অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করেন বৃদ্ধ। বাড়ির তিনতলার একটি ঘর থেকে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। দেবকুমারবাবুর পরিবার শিবপুর থানায় আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ দায়ের করে। জানা গিয়েছে, ছ’জনের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট অভিযোগ দায়ের হয়েছে। তদন্ত নেমে শিবপুর থানা সোমবার শুভজিৎ ও সত্যজিৎকে গ্রেপ্তার করে। দু’জনেই স্থানীয় বাসিন্দা। তাঁরা ওই ব্যক্তির বাড়ি চড়াও হয়েছিলেন। মঙ্গলবার সকালে তাঁদের হাওড়া আদালতে তোলা হবে। অভিযুক্ত বাকিদের খোঁজে অনুসন্ধান চলছে।