শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার রাতে দেবাঙ্গি এলাকায় একটি চায়ের দোকানে গল্প করছিলেন অনুপমবাবু। সেইসময় কয়েকজন যুবক তাঁকে ডেকে দোকানের বাইরে নিয়ে আসে। অভিযোগ, এরপরেই অভিযুক্তরা অনুপমকে ব্যাপক মারধর করে। পরে স্থানীয় লোকজন আহত অনুপম সাঁতরাকে উদ্ধার করে প্রথমে আমতা গ্রামীণ হাসপাতালে, পরে তাঁকে উলুবেড়িয়া শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা হয়। অনুপম সাঁতরার অভিযোগ, লোকসভা নির্বাচনের সময় স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের হুমকি অগ্রাহ্য করেই এলাকায় পথসভা করেছিলেন তিনি। সেই আক্রোশেই রবিবার তাঁকে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা মারধর করেছে বলে দাবি করেন তিনি।
ওই রাতেই আহত নেতাকে দেখতে উলুবেড়িয়ার হাসপাতালে আসেন বিজেপি’র হাওড়া গ্রামীণ জেলার সভাপতি অরুণ উদয় পালচৌধুরী। তাঁর অভিযোগ, লোকসভা নির্বাচনের সময় অনুপম সক্রিয়ভাবে বিজেপি’র হয়ে কাজ করায় তাঁকে মারধর করা হয়েছে। নির্বাচনে যাঁরা সক্রিয়ভাবে বিজেপি’র হয়ে কাজ করেছিলেন, তাঁদের চিহ্নিত করে মারধর করা হচ্ছে বলে অরুণবাবুর দাবি। যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন উদয়নারায়ণপুরের বিধায়ক সমীর পাঁজা। তিনি বলেন, লোকসভা নির্বাচনে পরাজয় মানতে না পেরে কর্মীদের মনোবল বাড়াতে বিজেপি নেতারা এইসব মিথ্যা অভিযোগ করছেন। এই ঘটনা বিজেপি’র গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ফল বলেই দাবি করেছেন সমীর পাঁজা।